close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

সংবাদ সম্মেলনের ডাক দিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন: আসছে নতুন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন!

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
ঢাকা: দেশের ছাত্ররাজনীতিতে নতুন মোড় নিতে চলেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এক নতুন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন গঠনের প্রক্রিয়ার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। এই লক্ষ্যে তারা এক
ঢাকা: দেশের ছাত্ররাজনীতিতে নতুন মোড় নিতে চলেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এক নতুন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন গঠনের প্রক্রিয়ার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে। এই লক্ষ্যে তারা এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী মধুর ক্যান্টিনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সংগঠনটি তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সোমবার দুপুর ১২টার পর এক আনুষ্ঠানিক পোস্টের মাধ্যমে এই সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা দেয়। জুলাই অভ্যুত্থানের প্রভাব ও নতুন রাজনৈতিক সংগঠনের যাত্রা সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে ছাত্রদের অধিকার আদায় এবং বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই আরও কার্যকর করতে একটি নতুন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে এই নতুন সংগঠনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং কর্মপন্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এই ঘোষণার পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহল তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই সংবাদ সম্মেলন থেকে নতুন ছাত্ররাজনীতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন। সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য কী? বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ছাত্রদের ন্যায্য অধিকার আদায় করা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে কোনো ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। এই আন্দোলন দীর্ঘদিন ধরেই শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে সোচ্চার। নতুন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের মাধ্যমে এই আন্দোলন আরও সংগঠিত ও কার্যকর হবে বলে মনে করছেন সংগঠনের নেতারা। শিক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা আসার পর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ এই নতুন সংগঠনকে স্বাগত জানালেও, অনেকেই এর ভবিষ্যৎ এবং কার্যক্রম নিয়ে কৌতূহলী। তবে অনেকেই মনে করছেন, যদি এই সংগঠন সত্যিকার অর্থে ছাত্রদের কল্যাণে কাজ করে, তবে এটি ছাত্ররাজনীতির এক নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। আগামীকাল সংবাদ সম্মেলনে কি ঘোষণা আসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। দেশের শিক্ষাঙ্গনের রাজনীতিতে এটি কি নতুন যুগের সূচনা করবে? শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষায় এটি কতটা কার্যকর হবে? এসব প্রশ্নের উত্তর মিলবে সংবাদ সম্মেলনের পরেই।
לא נמצאו הערות