এ দাবিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এ মানববন্ধনে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে উপস্থিত থাকার আহ্বান জানানো হয়।
জেলা শহরের খোয়ারপাড় (শাপলা চত্বর) মোড় থেকে অস্টমীতলা (পুলিশ লাইন্স মোড়) পর্যন্ত প্রায় সাত কিলোমিটার জুড়ে সড়কের দুই পাশে মানববন্ধনটিতে হাজার হাজার মানুষের অংশগ্রহণ হবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা।জানা গেছে, স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও শেরপুর জেলার দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন হয়নি। বিগত বছরগুলোতে রাজনৈতিক সরকার থাকাকালে জেলায় কয়েক দফায় মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা দায়িত্ব পালন করলেও শেরপুরের উন্নয়নে ছিল না তাদের নজর। অভিযোগ রয়েছে, সদ্য নিবন্ধন স্থগিত হওয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের এমপি ও সরকারের কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকলেও শেরপুর-১ (সদর উপজেলা) আসনের এমপি ও দুই দফায় জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিকের আভ্যন্তরীণ দ্ব›েদ্ব পিছিয়ে পড়ে শেরপুর জেলা।১৯৮৪ সালে শেরপুরকে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হয়। সেই থেকে ৪১ বছর অপেক্ষা করেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় জেলার প্রায় ১৬ লক্ষ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে দেয়নি কতিপয় অসাধু নেতা। তারা শুধু নিজেদের উদরপূর্ণ করেছেন, এমন অভিযোগও করছেন সচেতন মহল। তারা বলছেন, জেলায় উন্নীত হওয়ার সাড়ে তিন যুগ পরও শেরপুরে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), রেপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র্যাব) সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ সরকারী অফিস নেই। পার্শ্ববর্তী জামালপুর অফিস থেকে এসব সংস্থার লোকজন শেরপুরের দায়িত্ব পালন করছেন। এতে করে শেরপুরবাসী অনেক সরকারী সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
শেরপুরের মানুষের ৫ দফা ন্যায্য দাবি-



















