"মিথ্যা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত": পানেস দাসের অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন বিএনপি নেতা হেলাল মুন্সী
নিজস্ব প্রতিবেদক, কলমাকান্দা (নেত্রকোনা):
সম্প্রতি নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার পোগলা ইউনিয়নে এক প্রতারণার অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। ধীতপুর গ্রামের বাসিন্দা পানেস দাস স্থানীয় বিএনপি নেতা হেলাল মুন্সীর বিরুদ্ধে জমি দখলের প্রলোভনে ৮০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলেছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন অভিযুক্ত হেলাল মুন্সী নিজেই।
হেলাল মুন্সী এই অভিযোগকে সম্পূর্ণ ‘মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন,
> “আমার রাজনৈতিক সক্রিয়তা অনেকের চোখে খটকা লাগছে। একটি মহল পরিকল্পিতভাবে আমার সুনাম ক্ষুণ্ন করার ষড়যন্ত্র করছে। পানেস দাসের অভিযোগ সাজানো নাটক ছাড়া আর কিছু নয়।”
হেলাল মুন্সি পোগলা ইউনিয়ন শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর দাবি, একটি আওয়ামী পন্ততী একটি কুচক্রী মহল তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান ও জনপ্রিয়তাকে ভয় পেয়ে তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টায় লিপ্ত।
অভিযোগকারী পানেস দাস গণমাধ্যমকে জানান, হেলাল মুন্সী তাঁর কাছ থেকে জমির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ৮০ হাজার টাকা নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে হেলাল মুন্সীর ভাষ্য,
> “এমন কোনো লেনদেনের প্রমাণ নেই। আমি সালিশে গিয়েছি, সেখানে সত্য উদঘাটনের জন্য।
”স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই ঘটনার পেছনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ছাড়াও ব্যক্তিগত পুরনো বিরোধের ভূমিকা থাকতে পারে। এলাকার একটি আওয়ামী পন্ত মহল দীর্ঘদিন ধরে হেলাল মুন্সীর কর্মকাণ্ডে অসন্তুষ্ট বলে জানা যায়।
স্থানীয় অনেকেই বলছেন, রাজনৈতিক রেষারেষি এবং পুরনো ব্যক্তিগত বিরোধ থেকে এই বিতর্কের জন্ম হতে পারে।
হেলাল মুন্সী সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়ে বলেন,



















