close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

পাকিস্তানের ৪০-৫০টি যু দ্ধ বি'মা'নের ভয়েই ভারত পিছু হটে..

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
ভারতের রাফাল আগ্রাসনের ছক মুহূর্তেই ভেস্তে দিল পাকিস্তান! আকাশে ৫০টি যুদ্ধবিমান উড়িয়ে এবং রাডার-জ্যাম করে পাল্টা কৌশলে ভারতকে শ্রীনগরে জরুরি অবতরণে বাধ্য করে পাকিস্তান বিমান বাহিনী।..

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ফের উত্তপ্ত পরিস্থিতি: আকাশসীমা লঙ্ঘনের প্রস্তুতি নিয়েও রুখে দাঁড়াল পাকিস্তান

পেহেলগামে সংঘটিত সাম্প্রতিক ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে। ২৯ এপ্রিল রাত থেকে শুরু হওয়া ঘটনাবলীতে ভারত ফের একবার আক্রমণাত্মক কৌশল গ্রহণ করে। তবে পাকিস্তান তার শক্তিশালী বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে সেই পরিকল্পনা মুহূর্তের মধ্যেই ব্যর্থ করে দেয়।

গোয়েন্দা সূত্র অনুযায়ী, ভারতের হরিয়ানার অম্বালা বিমানঘাঁটি থেকে একযোগে চারটি রাফাল যুদ্ধবিমান উড়ে আসে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির স্পাইস-২০০০ ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত এই যুদ্ধবিমানগুলো পাকিস্তানি সীমান্তের মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে চলে আসে। যদিও তারা সরাসরি সীমান্ত অতিক্রম করেনি, তবুও পাকিস্তান একে ‘শত্রুতামূলক আচরণ’ বলেই গণ্য করে। কারণ, এই পরিসীমা থেকেও ভারত সহজেই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারত।

পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে পাকিস্তান বিমান বাহিনী (PAF) দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখায়। সীমান্তে পাঠানো হয় চীনা প্রযুক্তিনির্ভর J-10C যুদ্ধবিমান, যেগুলো PL-15 লং-রেঞ্জ ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত এবং ২৩০ কিমি দূরত্বে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। একইসঙ্গে পাকিস্তান তার ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার ইউনিটও সক্রিয় করে। এতে ভারতীয় রাফালগুলোর রাডার, সেন্সর ও যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে জ্যাম হয়ে যায়। ভারতীয় পাইলটরা কোনোভাবেই নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেনি এবং তারা মূল ঘাঁটির সাথেও সম্পূর্ণ সংযোগ হারিয়ে ফেলে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় ভারতীয় বিমানগুলো বাধ্য হয়ে শ্রীনগর ঘাঁটিতে জরুরি অবতরণ করে।

এর আগেই পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার এক বিবৃতিতে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন যে, আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে ভারত পাকিস্তানের উপর হামলা চালাতে পারে। সেই পূর্বাভাস অনুযায়ী পাকিস্তান পুরো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উচ্চ সতর্কতায় রেখে সীমান্তে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেয়।

রাত পোহাতেই ভারত আরও একটি হামলার পরিকল্পনা করেছিল, তবে এবার পাকিস্তান আগেভাগেই আকাশে তুলে দেয় ৪০ থেকে ৫০টি যুদ্ধবিমান। এর মধ্যে ছিল F-16, JF-17, এবং J-10C। পাকিস্তানের এই বিপুল প্রস্তুতির সামনে ভারত দ্বিতীয় দফার কোনো আগ্রাসন চালানোর সাহসই দেখায়নি।

 

এই ঘটনার মাধ্যমে আবারও প্রমাণ হলো যে, পাকিস্তান শুধু শারীরিক সামরিক শক্তিতেই নয়, ইলেকট্রনিক, সাইবার এবং স্পেস ওয়ারফেয়ারেও ভারতের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে রয়েছে। রাফাল বিমানে ভরসা করে ভারত যে সামরিক আধিপত্য কায়েম করতে চেয়েছিল, তা এবারও ব্যর্থ হলো।

২০১৯ সালের মতোই এবারও পাকিস্তান দেখিয়ে দিল—শুধু আধুনিক বিমান থাকলেই যুদ্ধজয় নিশ্চিত হয় না; প্রয়োজন হয় কৌশল, প্রযুক্তি আর বাস্তব সিদ্ধান্তের। আর এ ক্ষেত্রেই পাকিস্তান ভারতকে আবারও পেছনে ফেললো।

Keine Kommentare gefunden