জানা গেছে,ওই ছাত্রী (৯) সোমবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে নিজেদের ঘরে পড়তে বসে ভূক্তভোগী শুশি স্কুল শিক্ষার্থী। তার কিছুক্ষণ পর পান খাওয়ার ছলে পড়ার ঘরে প্রবেশ করে গল্পগুজুব করতে থাকে প্রতিবেশী আনারুল। এরমধ্যেই হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ফাঁকে মেয়েটির পরনের ছালোয়ার খুলে ধস্তাধস্তি শুরু করে গালে কামড় বসিয়ে দেয় এবং
ধর্ষণ চেষ্টা করলে শিশুটি জোর খাটিয়ে তাতে বাধা প্রদান করে। পুনরায় বিদ্যুৎ চলে আসাই লোকজন জড়ো হওয়ার ভয়ে আনারুল ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিষয়টি শিশুটি তার বাবা ও মায়ের কাছে জানাই। পরে মঙ্গলবার বিকালে বিষয়টি স্থানীয় পর্যায়ে জানাজানি হলে অভিযুক্তকে মুচলেকার মাধ্যমে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা ধার্য্য করে শালিস শেষ হয়। শিশুটির পরিবারের লোকজন তা মানতে অস্বীকৃতি জানালে,স্থানীয়রা আইনের শরণাপন্ন হতে বলেন পরিবারের লোকজনের।
ধর্ষণের বিষয়টি অস্বীকার করে আনারুল মিয়া জানান,ধর্ষণের মত কোন ঘটনায় ঘটেনি। ছোট মানুষ হিসেবে আমি তাকে একটু আদর করতে গেছি মাত্র।
স্কুল ছাত্রীর বাবা বলেন,আমার শিশুকন্যার যে সম্মানহানি হয়েছে তা ফিরিয়ে দিবে কে? আমরা টাকা চাইনা, বিচার চাই। আর টাকা দিতেই হয়, তবে এক কোটি টাকা দিতে হবে এসব কথা বলেন মেয়ের ভাই।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মোহাম্মদ কামাল হোসেন জানান,খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে ঘটনা জেনেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।



















