close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

মোংলায় বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে মে দিবস পালন হলোনা..

ম.ম.রবি ডাকুয়া avatar   
ম.ম.রবি ডাকুয়া
মোংলা প্রতিনিধিঃ

মহান মে দিবসের অনুষ্ঠান মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্বরে দুগ্রুপের বিতর্কিত অবস্থানের কারনে পালন করতে না পারলেও শহরের মেইন সড়কে পালিত হয়েছে মহান মে দিবস।..

এ উপলক্ষে পৃথক র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ সহ কয়েকটি সংগঠনের শ্রমিক নেতৃবৃন্দরা উপস্তিত ছিলেন। এরই মধ্যে চিন সরকারের সহায়তায় মোংলা বন্দর উন্নয়নের জন্য বড় দুইটি প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে। এর কাজও অল্প দিনের মধ্যে চালু হবে। শ্রমিক সংঘের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব নিয়ে দুই গ্রুপের দন্দ চলমান থাকে তবে বিশ্বের বানিজ্যিক বাজারে মোংলা বন্দরের সুনাম নষ্ট হবে। জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১ মে) বিকালে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেণ স্থানীয় শ্রমিক সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দরা। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেণ শ্রমিক দলের সভাপতি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক পৌর মেয়র মোঃ জুলফিকার আলী, বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর বিএনপির সদস্য সচিব মাহবুবুর রহমান মানিক, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ এমরান হোসেন, খোরশেদ আলম। এছাড়া রিমঝিম হল চত্বরে অন্য এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় গবেষনা বিষয়ক সস্পাদক কৃষিবীদ শামিমুর রহমান শামিম। এছাড়া অন্যান্য শ্রমিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। শামিমুর রহমান শামিম বলেন, মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ নিয়ে দুই পক্ষের যে বিরোধীতা চলছে তা দ্রুত সমাধান করা প্রয়োজন। কারণ, বর্তমান সরকার এবং রাজনৈতিক দল বিএনপি মোংলা বন্দরকে আরো উন্নয়ন ও অগ্রগতির দিকে নেয়ার জন্য প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছে। এরই মধ্যে চিন সরকারের সহায়তায় মোংলা বন্দর উন্নয়নের জন্য বড় দুইটি প্রকল্প গ্রহন করা হয়েছে। এর কাজও অল্প দিতনের মধ্যে চালু হবে। শ্রমিক সংঘের নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব নিয়ে দুই গ্রুপের দন্দ চলমান থাকে তবে বিশ্বের বানিজ্যিক বাজারে মোংলা বন্দরের সুনাম নষ্ট হবে। এছাড়া মোংলা বন্দরের বিনিয়োগকারী মুখ ফিড়িয়ে নিবে। তাই দুই পক্ষ বসে এ দন্দ নিরশন করে এ ঘটনার দ্রুত সমাধান করাই হবে আমাদের কাম্য। বৃহস্পতিবার সকালে মোংলা বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সংঘ চত্তরে দুই গ্রপের নেতৃবৃন্দরা সভা সমাবেশের আয়োজন করার চেষ্টা করলেও অপ্রতিকর ঘটনা এড়াতে নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড ও পুলিশের সমন্বয় যৌথ বাহিনী পুরো এলাকা কটোন করে রাখে। এছাড়া কোন পক্ষকে শ্রমিক সংঘ এলাকায় মে দিবসের অনুষ্ঠান করতে দেয়নি প্রশাসন।

Inga kommentarer hittades


News Card Generator