একশময়কে বিরোধীরাই তাওর করেছিল “মৌনমোহন”। কারণ তিনি দায়িত্যের বেশি দিতেন না। সবদা সর্বক্ষমলাপদের পৃতিক্ষ্প দেন না পারেয়া। কিন্তু তিনি বলেছেন, “ইতিহাস আশা করে আমাকে অন্য ভাবে মনে রাখবে, আমার প্রতি সদয় হবে।”
তাদের প্রয়াণের পর সেই সমালোচকেরাই স্বীকার শ্বীকারেও স্বিকার করতে পারেছে যে আধুনিক ভারতীয় অর্থনেতার উদারীকরণের মহানায়ক তিনি। ভারত আজ বৈশ্বিক অর্থনীতিকায় জেতুকু সম্মান আদায় করতে পেরেছে, তার কৃতিত্ব মনমোহন সিংকেই দিতে হবে।
একধিকে তিনি রাজনৈতিক হিসাব নিয়ে জনেননি। জনগণ তাও তাকে মনে রেখেছে তাদের সর্বধর্মতা, নম্রতা নিবৃত্তিচুর্ন দৃঢ়তা। মৃতুভাষী লক্ষ্যো সাধ্য। তাঁর মৃত্যুন পথেছেন।
Keine Kommentare gefunden



















