খাঁচায় মাছ চাষে ফিরেছে সুদিন

Mirza Mizanur Rahman Mizan avatar   
Mirza Mizanur Rahman Mizan
খাঁচায় মাছ চাষে ফিরেছে সুদিন

নদীতে খাঁচায় মাছ চাষে দিন বদলের গল্প বুনছেন পাবনার বেড়া উপজেলার মাছ চাষিরা। সুস্বাদু মাছের উৎপাদন বাড়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এসেছে অন্তত ২০টি পরিবারে। এতে বদলে যাচ্ছে গ্রামীণ অর্থনীতির চিত্র। লাভজনক হওয়ায় ক্রমেই বাড়ছে খাঁচায় মাছ চাষের পরিসর।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাষবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্যে লোকসানে সংসার চালানোই দায় ছিল বেশিরভাগ চাষির। আর্থিক সচ্ছলতা ও স্বনির্ভরতা অর্জনের উদ্দেশ্যে ২০২৩ সালে পাবনার বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে হতদরিদ্র ২০ জন সদস্য নিয়ে সমবায় সমিতি গড়ে তোলেন মৎসজীবী আব্দুল মুন্নাফ। পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তা ও প্রোগ্রাম ফর পিপলস ডেভেলপমেন্ট (পিপিডি) নামের স্থানীয় একটি এনজিও থেকে কারিগরি প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ নিয়ে হুরাসাগর নদে ২০টি খাঁচায় শুরু করেন মনোসেক্স জাতের তেলাপিয়া মাছের চাষ। সদস্যদের কঠোর পরিশ্রম আর একাগ্রতায় ছয় মাসেই ব্যাপক সাফল্য পান মুন্নাফ ও তার সহকর্মীরা। মাত্র দুবছরের ব্যবধানে এখন তাদের খাঁচা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০টিতে। সমবায়ীদের সাফল্য দেখে পাশেই নতুন ৪০টি খাঁচায় মনোসেক্স তেলাপিয়ার চাষ শুরু করেছেন আমীর আলীসহ আরও কয়েকজন উদ্যোক্তা।

আমীর আলী পার্শ্ববর্তী উপজেলা সুজানগরের সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতিতে আগ্রহ জন্মে তার। এরপর খোঁজ নিয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনিও এখন এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন।

আমীর আলী পার্শ্ববর্তী উপজেলা সুজানগরের সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। বেড়া উপজেলার বৃশালিখা গ্রামে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে এসে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতিতে আগ্রহ জন্মে তার। এরপর খোঁজ নিয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনিও এখন এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করছেন।

No comments found