উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ও কচুয়া পৌর বিএনপির নেতা বিল্লাল হোসেন মজুমদারকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে সম্প্রতি অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগের তীর আওয়ামী লীগ সমর্থিত একটি গোষ্ঠীর দিকে, যারা মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে।বিল্লাল হোসেন মজুমদার একজন কারা নির্যাতিত মজলুম জননেতা হিসেবে কচুয়া উপজেলায় পরিচিত। তার বিরুদ্ধে ইয়াবার সম্রাট হিসেবে আখ্যায়িত করে এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের মামলায় খালাস দেওয়ার বিনিময়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কচুয়ার সাধারণ জনগণ এবং স্থানীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।এক বিবৃতিতে কচুয়া উপজেলা ছাত্রদলের ভাইস সেক্রেটারী বাদশা ফয়সাল বলেন, 'প্রশাসনের উচিত অবিলম্বে এই অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যদি এখনই প্রতিকার না হয়, তবে ভবিষ্যতে এ ধরনের স্বৈরাচারী অপচেষ্টা আরও বাড়বে।' তিনি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, 'আমরা চাই প্রশাসন নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে অপপ্রচারকারীদের মুখোশ উন্মোচন করুক।'এ বিষয়ে কচুয়ার সচেতন নাগরিক সমাজও তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তাদের মতে, বিল্লাল হোসেন মজুমদার সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক এবং তাকে নিয়ে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও নিন্দনীয়।বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ঘটনা কচুয়ার রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। বিল্লাল হোসেন মজুমদারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, তিনি সবসময়ই সমাজের কল্যাণে কাজ করেছেন এবং এ ধরনের অপপ্রচার তার সুনাম ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা মাত্র।অপপ্রচারের কারণে কচুয়া অঞ্চলে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে এবং স্থানীয় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। যদি প্রশাসন এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ না নেয়, তবে ভবিষ্যতে এর প্রভাব কচুয়ার সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
close