সরেজমিনে দেখা গেছে, সকাল থেকে ঢাকার চতুর্দিক থেকে জনতার স্রোত ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে। মিছিলে-স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে ঢাকার আকাশ-বাতাস। গত জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের আন্দোলনে যেসব স্লোগান উচ্চারিত হয়েছিল মানুষের মুখে মুখে, আজও দেখা গেল সেসব স্লোগানের অনুকরণ।
মিছিলে মিছিলে উচ্চারিত হয়েছে, ‘তুমি কে আমি কে? ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘আপোস না সংগ্রাম? সংগ্রাম সংগ্রাম’, ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’-সহ গণঅভ্যুত্থানে উচ্চারিত নানা স্লোগান।
দুপুরে মৎসভবন মোড়, কাকরাইল, রমনা পার্ক, পল্টন, দৈনিক বাংলা ও বাংলামোটরে মোড় ঘুরে দেখা গেছে এসব চিত্র।
প্রসঙ্গত, ইতিহাস সৃষ্টি করে করে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা শুধু ফিলিস্তিনের জন্য এক মঞ্চে দাঁড়িয়েছেন। এছাড়া শিল্পী, কবি, বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জনপ্রিয় মুখও যোগ দিয়েছেন কর্মসূচিতে। দলমত নির্বিশেষে এক কাতারে সবাই যোগ দিয়ে ইসরাইলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্বনেতাদের পদক্ষেপ নেওয়া আহ্বান জানিয়েছেন।