রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে নিহতদের সঠিকভাবে শনাক্ত করে তাদের মর্যাদাপূর্ণ দাফন নিশ্চিত করার জন্য ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে লাশ শনাক্তের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের আয়োজনে ভুক্তভোগী পরিবারদের পক্ষ থেকে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সোহেল রানার ছোট ভাই মো. নাবিল হোসেন বলেন, 'আমার ভাইসহ রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ১১৪ জনকে দাফন করা হয়েছে। ১০ মাস পার হলেও এখনও সরকার কোন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।' তিনি আরো বলেন, 'নাহিদ ইসলাম ভাই ২৫ জানুয়ারি কবরস্থানে গিয়ে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করার আশ্বাস দিলেও কিছুদিন পরই পদত্যাগ করেন। এরপর থেকে আর কোন খবর নেই।'
পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে চারটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়েছে:
1. প্রত্যেকটি কবর ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে শনাক্ত করতে হবে।
2. শনাক্তের পর সব কবরের নামফলক দিতে হবে।
3. কবরস্থানের নামকরণ করতে হবে।
4. জুলাই ঘোষণাপত্রে গণকবরের বিষয়ে উল্লেখ থাকতে হবে।
উত্তরায় নিহত মোহাম্মদ আসাদুল্লার স্ত্রী ফারজানা আক্তার বলেন, 'আমার ছেলের বয়স ১০, মেয়ের ৫। ওরা জিজ্ঞেস করে,