যশোর ইনস্টিটিউটের বিশেষ বার্ষিক সাধারণ সভা শনিবার বিকেলে সংগঠনের সভাপতি জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে।সভায় পাঁচটি এজেন্ডার মধ্যে চারটি সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন হয়েছে। সংগঠনের সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত একটি এজেন্ডার ওপর ব্যাপক আলোচনা শেষে তা ভবিষ্যতে আরও বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা ও পর্যালোচনা করে দেখা যাবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।এছাড়া পাশ হওয়া আয়-ব্যয়ের হিসেবের ওপর কোনো সংযোজন, বিয়োজন থাকলে তা সদস্যরা কমিটির কাছে জমা দিতে পারবেন বলেও বিশেষ বার্ষিক সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সভার শুরুতে স্বাগত বক্তৃতা করেন যশোর ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ লিটু। এরপর তিনি সাধারণ সম্পাদকের রিপোর্ট পেশ করেন।
এ সময় সংগঠনের মরহুম সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেন, যশোর তথা দেশের অন্যতম প্রধান শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান যশোর ইনস্টিটিউট। একে সবাই মিলে রক্ষা করতে হবে। সকল সিদ্ধান্ত নিতে হবে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে।সাধারণ সভায় সদস্যদের মধ্যে আলোচনা করেন শিক্ষাবিদ প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান, অ্যাডভোকেট রবিউল আলম, জাহিদ হাসান টুকুন, অ্যাডভোকেট মাহমুদ হাসান বুলু, জিল্লুর রহমান ভিটু, অ্যাডভোকেট বাসুদেব বিশ্বাস, কবি কাসেদুজ্জামান সেলিম, সহকারী অধ্যাপক ইবাদত খান, লাবু জোয়াদ্দার, শাহরিয়ার সোহাগ, নিজাম উদ্দিন অমিত, ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমিন, মোস্তাফিজুর রহমান কবির, আনিসুজ্জামান পিন্টু, মেহেদিউর রহমান টুটুল, জিল্লুর রশিদ এবং সালমান হাসান রাজিব। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারী শিক্ষক আহসান হাবীব পারভেজ।