close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

ইরা ন কে শা ন্তির আহ্বা ন, না হলে আরো বড় হা মলা র হুঁ শি য়া রি ট্রা ম্পের....

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিধ্বংসী বিমান হামলায় কেঁপে উঠল ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনা। বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়ে ট্রাম্প জানিয়ে দিলেন—এটাই শুরু, শান্তি না আনলে হবে আরও ভয়ানক হামলা!....

যুক্তরাষ্ট্রের বোমারু বিমান একযোগে আঘাত হানে ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায়, আর এরপরেই হোয়াইট হাউসে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাতির উদ্দেশে একটি কঠোর হুঁশিয়ারি দেন—
"শান্তি চাই এখনই, নয়তো আসছে আরও ভয়াবহ হামলা!

স্থানীয় সময় শনিবার রাতে, ওয়াশিংটন ডিসিতে হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া এক বিশেষ ভাষণে ট্রাম্প বলেন,আজ রাতে আমি বিশ্ববাসীকে বলতে পারি—ইরানে চালানো হামলাটি ছিল একটি অসাধারণ সামরিক সাফল্য।

এই বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান সব টেলিভিশন চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়, যা মুহূর্তেই সাড়া ফেলে সারা দুনিয়ায়।

ট্রাম্প আরও জানান, এই হামলার মূল লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস করা
তাঁর ভাষায়—বিশ্বে সন্ত্রাসে মদদদাতা হিসেবে পরিচিত এক নম্বর দেশ হচ্ছে ইরান। এই রাষ্ট্রের পরমাণু শক্তি থাকা মানে বিশ্বশান্তির জন্য একটি বড় হুমকি। এটি কোনোভাবেই আমরা মেনে নিতে পারি না।

ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি বলেন,আমরা শান্তি চাই, কিন্তু যদি তারা যুদ্ধ চায়—তাহলে তারা যেন প্রস্তুত থাকে আরও মারাত্মক প্রতিশোধের জন্য। আমরা দ্বিতীয়বার আঘাত করলে সেটা আর সীমিত থাকবে না।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইরানের বিরুদ্ধে এই সামরিক পদক্ষেপ নতুন এক পারমাণবিক উত্তেজনার সূচনা করতে পারে
যুক্তরাষ্ট্রের এই আগ্রাসী নীতির ফলে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে।
ইরান এখনও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া না দিলেও, তাদের সামরিক বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে।

এই ঘটনায় জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও রাশিয়া—সবাই গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শান্তির আহ্বান জানিয়েছে চীন ও তুরস্কও।

বিশ্ববাসীর চোখ এখন ইরানের প্রতিক্রিয়ার দিকে।
তারা কি এবার সরাসরি পাল্টা আঘাত করবে? নাকি কূটনৈতিক সমঝোতায় আসবে?

ইরানের মাটিতে মার্কিন বোমার বিস্ফোরণ শুধু একটি সামরিক অভিযান নয়—এটি এক বড় ভূরাজনৈতিক বার্তা। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কণ্ঠে এখন শুধু হুঁশিয়ারি নয়, রয়েছে এক সুস্পষ্ট বার্তা:
শান্তি চাই, নয়তো আসবে সর্বনাশ।”

পরবর্তী পরিস্থিতি নির্ভর করছে ইরানের প্রতিক্রিয়ার ওপর।
বিশ্বজুড়ে মানুষ এখন নিঃশ্বাস বন্ধ করে অপেক্ষা করছে—এই উত্তপ্ত লড়াই শেষ হবে আলোচনায়, নাকি শুরু হবে আরেকটি ভয়াল যুদ্ধ?

No comments found