২০২৩ সালের ১ অক্টোবর লেখা চিঠিতে তিনি জানান, শারীরিক অসুস্থতা ও চিকিৎসার জন্য তিনি দলীয় সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছেন। তবে এই চিঠি এখন ফেসবুকে প্রকাশ করায় সামাজিক মাধ্যমে প্রশ্ন উঠেছে—এতদিন প্রকাশ না করার কারণ কী?
তবে বিতর্কের পাশাপাশি অনেকেই তার পক্ষেও মত দিচ্ছেন। স্থানীয় বাসিন্দা ও রাজনৈতিক কর্মীরা বলছেন,
> “চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম শুধু রাজনৈতিক নেতা নন, একজন পরিশ্রমী, জনবান্ধব জনপ্রতিনিধি। ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ, সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন, রাস্তা সংস্কার ও সমাজসেবা কার্যক্রমে তার অবদান রয়েছে।”
সমর্থকদের বক্তব্য অনুযায়ী,
> “তিনি সরকারের আমলে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন—এটাই প্রমাণ করে তিনি দায়িত্বশীল। এখন কেবল ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন।”
অন্যদিকে, কেউ কেউ বলছেন,
> “নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়ে দল ছাড়লে চেয়ারম্যান পদেও প্রশ্ন উঠতে পারে। জনগণের স্বার্থে বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া দরকার।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধরনের পদত্যাগ ও প্রকাশ নিয়ে জনমতের বিভাজন স্বাভাবিক, তবে নৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করাই জরুরি।