চলতি মৌসুমে ১০ মেট্রিক টন ফল উৎপাদনের প্রত্যাশা করছেন উদ্যোক্তারা। জুন-জুলাই ও নভেম্বর-ডিসেম্বরে ফল বাজারজাতের উপযুক্ত হয়। স্থানীয় কলেজছাত্র সাব্বির হাসান বলেন, “গাছ থেকে পেড়ে রামবুটান খাওয়ার অভিজ্ঞতা অসাধারণ।” গফরগাঁও থেকে আগত শিক্ষক মাহমুদ হাসান বাগানটিকে পর্যটনের সম্ভাবনার দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখছেন।
কৃষি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, রামবুটান চাষ রপ্তানি সম্ভাবনা ও কৃষি বৈচিত্র্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এই উদ্যোগ দেশের কৃষি খাতে মাইলফলক হতে পারে।