close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

বেতাগীতে মার্কশীট পেতে দিতে হয়েছে ৭০০ টাকা

Mynews 24 avatar   
Mynews 24
মার্কশিট আর সার্টিফিকেট বিতরণে কোনটায় কত টাকা রাখে তা খেয়াল নেই। আজকে ৭০০ টাকা রেখেছে তা জানিনা।..

 

নিউজ ডেক্সঃ

বরগুনার বেতাগী উপজেলার করুনা মোকামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসায় ২০২৪ সালের কামিল  পরীক্ষায় পাশ করা শিক্ষার্থীদের মার্কশিট ও প্রশংসা.পত্র আটকিয়ে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ১৪০০ টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এনিয়ে অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ওই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ইব্রাহীম খলিল নিজের নম্বর পত্র এবং সনদপত্র সংগ্রহ করতে গেলে অফিস সহকারী শামিম ৭০০ টাকা রেখে নম্বর পত্র  কাগজ দেয়। ইব্রাহিম আরও বলেন, সনদপত্র ও নম্বর পত্রের জন্য ১৪০০ টাকা দিতে বলে। 
আমার কাছে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় কাগজ দিতে অস্বীকৃতি জানায় অফিস সহকারী শামিম। পরে সাথে থাকা ৭০০ টাকা দিলে শুধু নম্বর পত্র দেয়। আমি টাকার বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো জবাব না দিতে পেরে একটা রশিদ লিখে ধরিয়ে দেয়। উন্নয়ন ফান্ডে ৭০০ জমা লিখে দেয়। আমি এমনিতেই গরীব। বাবার কাছ থেকে কিছু টাকা আনছি। কিন্তু তারা এত টাকা নিবে জানা ছিল না। 

শুধু ইব্রাহিম নয় এমনভাবে সকল শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। 

মার্কশিট ও সনদপত্রের জন্য টাকা আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে  করুনা মোকামিয়া কামিল (এম এ) মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো. আবুল বাশার মুঠোফোনে জানান, মার্কশিট আর সার্টিফিকেট বিতরণে কোনটায় কত টাকা রাখে তা খেয়াল নেই। আজকে ৭০০ টাকা রেখেছে তা জানিনা। আমি দাখিল পরিক্ষার হলে ডিউটিতে ছিলাম। আর গর্ভনিংবডি সিদ্ধান্ত নিলে টাকা নিতে পারে কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কিনা জানিনা। আমি নতুন এসেছি। সম্পুর্ন তথ্য অফিস সহকারীর কাছ থেকে জেনে বলতে পারব।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বশির গাজী বলেন, কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই। তারা একটাকাও দিবে না।  এ বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

کوئی تبصرہ نہیں ملا


News Card Generator