close
ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
বাশারের পতনের পর সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, এবং ইসরায়েলের চক্রান্ত!


সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের পতনের পর দেশটির ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য বিদ্রোহীরা এগিয়ে আসলেও, এখন সেই ভবিষ্যত নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক এবং ইসরায়েল, যারা সিরিয়ায় নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় বিশেষ তৎপর। বর্তমানে, এসব দেশ সিরিয়ায় নিজেদের দূত পাঠানোর পাশাপাশি, বাশারের পতনের জন্য যাদের ভূমিকা রয়েছে, সেই বিদ্রোহীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলারও চেষ্টা করছে।
গত রোববার সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বিদ্রোহীদের এক আকস্মিক অভিযানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হন, যা দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে এক নতুন মোড়ে নিয়ে আসে। এর পরেই সিরিয়া ইস্যুতে আন্তর্জাতিক জটিলতা বাড়ে, এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে নিজেদের পরিকল্পনা তৈরি করতে থাকে।
এই পরিস্থিতিতে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গতকালই মধ্যপ্রাচ্য সফরে গিয়ে সিরিয়া ইস্যু নিয়ে আলোচনার জন্য জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ব্লিঙ্কেন সিরিয়া বিষয়ক আলোচনা অব্যাহত রাখতে চাচ্ছেন এবং এরই মধ্যে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গেও এ বিষয়ে আলাপ করেছেন।
এখনো পরিস্থিতি অনেকটা অজানা, তবে এই তৎপরতা স্পষ্ট করে দেয় যে, সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নির্ধারণে এখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই দেশের প্রতিবেশী ও প্রভাবশালী আন্তর্জাতিক শক্তিগুলো। বিশেষত, তারা এই মুহূর্তে সিরিয়ায় নিজেদের লক্ষ্য পূরণের জন্য বাশারের পতনের পরবর্তী ধাপগুলো প্রস্তুত করছে।
সিরিয়ার ভবিষ্যতের রাজনৈতিক শূন্যতায় কে কীভাবে প্রভাব ফেলবে, সেটিই এখন দেখার বিষয়।
Tidak ada komentar yang ditemukan