close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

বাংলাদেশি সন্দেহে ভারতে আট'কদে র অধি'কাং'শই ভা'র'তীয়: বি'বিসি..

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
ভারতের গুজরাটে গত কয়েক দিনে চালানো তথাকথিত ‘বাংলাদেশি’ ধরপাকড় অভিযানে, বাস্তবে বহু ভারতীয় নাগরিক—বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্রের মুসলিম শ্রমিক ও পরিবার—যথাযথ কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও পুলিশের হাতে আট..

প্রধান পয়েন্টগুলো:

  1. ৬৫০০ জন আটক, কেবল ৪৫০ জনের বাংলাদেশি পরিচয় প্রমাণিত – গুজরাট পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, বাকি সবাই এখনও সন্দেহের আওতায়।

  2. নথি থাকা সত্ত্বেও হয়রানি – ভারতের বৈধ নাগরিকদের আধার, ভোটার আইডি, রেশন কার্ড, এমনকি পাসপোর্ট থাকার পরও গ্রেফতার এবং দেরিতে মুক্তি।

  3. বিচার ব্যবস্থার অবহেলা – ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে পেশ করার আইন থাকলেও অনেককে দিনের পর দিন আটকে রাখা হয়েছে।

  4. মানবিক বিপর্যয় – পরিবার বিচ্ছিন্ন, অসুস্থতা, আতঙ্ক, সামাজিক অনুষ্ঠান (যেমন বিয়ে) বাতিল বা স্থগিত করা হয়েছে।

  5. জাতীয় নাগরিক অধিকার প্রশ্নে এসেছে – শুধু মুসলমান ও বাংলাভাষী হওয়া কি কাউকে সন্দেহভাজন করে তোলার জন্য যথেষ্ট?

পর্যালোচনা:

গুজরাট পুলিশ এ অভিযান চালানোর সময় যা করেছে, তা একটি সাংবিধানিক প্রশ্ন তোলে—নাগরিক অধিকার ও ধর্ম-ভাষা ভিত্তিক বৈষম্য। এটা কেবল বেআইনি অভিবাসন রোধের অভিযান নয়, বরং এক ধরনের প্রোফাইলিং, যেখানে ধর্ম ও ভাষাকে প্রধান বিচারবিভাগ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।

এ ধরনের অভিযান:

  • আইনি প্রক্রিয়ার লঙ্ঘন ঘটায়।

  • নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতা ও আতঙ্কে ফেলে।

  • সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করে।

Walang nakitang komento