ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ে ২-২ গোলে ড্র হলে গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়েও দুই দল মুগ্ধ করে সমর্থকদের। তবে শেষ হাসি হেসেছে ইনজাঘির আল হিলালই।
ম্যাচের শুরুতে প্রতাপ দেখায় গার্দিওলার সিটি। গুন্ডোগানের পাস থেকে ম্যাচের ১৮ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন বের্নার্দো সিলভা। প্রথমার্ধে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় সিটিজেনরা। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই চিত্রনাট্য পাল্টে যায়। মাত্র ছয় মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল করে ম্যাচে ফিরেই নয়, লিড নেয় আল হিলাল। ৪৬ মিনিটে গোল করে সমতায় ফেরান মার্কোস লিওনার্দো। এরপর ৫২ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ম্যালকম।
তবে সিটিও দ্রুত জবাব দেয়। ৫৫ মিনিটে আর্লিং হালান্ড গোল করে স্কোরলাইন আবারও সমতায় ফেরান। এরপর নির্ধারিত সময়ের বাকিটা আর কেউই জাল খুঁজে পায়নি। অতিরিক্ত সময়ে আবারও এগিয়ে যায় আল হিলাল, এবার কুলিবালির পায়ে। কিন্তু ১০৪ মিনিটে সিটিকে আবারও সমতায় ফেরান ফিল ফোডেন।
শেষ পর্যন্ত ১১২ মিনিটে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করেন মার্কোস লিওনার্দো। তার দ্বিতীয় গোলেই ৪-৩ ব্যবধানে জিতে নকআউট রাউন্ডে জায়গা নিশ্চিত করে সৌদি জায়ান্টরা।
ইন্টার মিলানের পর এবার বিদায় নিলো ম্যানচেস্টার সিটির মতো দলও। প্রশ্ন উঠতেই পারে—এটা কি অঘটন? নাকি বিশ্ব ফুটবলে সৌদি ক্লাবদের নতুন যুগের সূচনা?
শেষ আটে আল হিলালের প্রতিপক্ষ ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্লুমিনেন্স।
		
				
			


















