顶过的视频

Mamun Sorder
10 意见 · 4 月 前

⁣জুলাই ঘোষণাপত্র ই'স্যু'তে চার সংগঠনের যৌথ প্রেস ব্রিফিং

Mamun Sorder
3,515 意见 · 4 月 前

⁣নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যবহার রোধে বাজার পরিদর্শনে র‍্যাবের মহাপরিচালক, কারওয়ান বাজার থেকে

Mamun Sorder
3,845 意见 · 4 月 前

⁣শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Mamun Sorder
9,490 意见 · 4 月 前

⁣হঠাৎ ঢাবিতে ছাত্রদলের মিছিল

Mamun Sorder
13,650 意见 · 4 月 前

⁣চলছে যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গীদের সাথে তারেক রহমানের ভার্চুয়াল বৈঠক

Mamun Sorder
13,788 意见 · 4 月 前

⁣কর্মীর চেয়ে নেতা যখন বেশি হয়ে যায়.

Rabiul Alam
18,209 意见 · 4 月 前

⁣গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদ মানববন্ধন

মোঃ রবিউল আলম, কুমিল্লা প্রতিনিধি। ।


গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার( ৯আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লা রিপোর্টার্স ক্লাবের উদ্যোগে প্রেস ক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।

এ সময় কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি কাজী এনামুল হক ফারুক, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান,সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতুসহ শতাধিক কর্মরত সাংবাদিকরা মানববন্ধনে অংশ নেন।

এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা একাত্মতা পোষণ করে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন।

‎মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে যারা প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি করতে হবে। এছাড়াও স্বাধীনতার পর থেকে সাগর-রুনিসহ যত সাংবাদিক নিহত ও হেনস্তার স্বীকার হয়েছেন তাদের সকল অপরাধীকে বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানানো হয়।

Mamun Sorder
52,363 意见 · 4 月 前

⁣কথা বলছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান

মোঃশরিফ হোসেন
5,920 意见 · 4 月 前

⁣চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে বিদেশে টাকার লেনদেনের জের ধরে আপন চাচার কোপে এক ভাতিজা নিহত ও দুইজন গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার ৪নং সুবিদপুর ইউনিয়নের গাজী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

Abu Raihan
4,951 意见 · 4 月 前

⁣জয়পুরহাটে গণশুনানি অনুষ্ঠান শেষে যা বললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন..


ফিল্মি স্টাইলে জেনেভা ক্যাম্পে পুলিশের অভিযান।

Jahangir Alam
3,713 意见 · 4 月 前

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যু এক প্রবাসির ভাইয়ের। স্বপ্ন যাবে বাড়ি ১৭ ঘন্টা স্টেটাস দেওয়া লোকটি কে এয়ারপোর্ট থেকে মাইক্রোবাসে করে নিয়ে আসতাছিলো ড্রাইভারের ঘুমহীন অথবা ব্রেক ফেইল হওয়া দূর্ঘটনায় খালে পরে যায় মাইক্রোবাস এতে ৭ জনে মৃত্যু হয়। ৩ জনে বেঁচে যায়।

Jahangir Alam
20 意见 · 4 月 前

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা: চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করায় জনসমক্ষে নির্মম হত্যাকাণ্ড
গাজীপুর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও ন্যায়ের পথে কলম চালানোই আজ প্রাণ কেড়ে নিল গাজীপুরের এক সাহসী সংবাদকর্মীর। স্থানীয় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করায় সাংবাদিককে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এই নৃশংস ঘটনা শহরবাসীকে স্তব্ধ করে দিয়েছে এবং সংবাদমাধ্যম ও সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
ঘটনার বিবরণ:
গতকাল (তারিখ উল্লেখযোগ্য হলে যুক্ত করা যাবে), গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম এক এলাকায়—অন্যদের উপস্থিতিতেই—একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাংবাদিকের উপর হামলা চালায়। প্রথমে তাকে ঘিরে ধরে বেধড়ক মারধর করে এবং পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও পথেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের শরীরে একাধিক কোপের চিহ্ন ছিল, বিশেষ করে মাথা ও ঘাড়ে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সাংবাদিক পরিচয়:
নিহত সাংবাদিক (নাম এখান থেকে যুক্ত করা যাবে) একজন স্থানীয় সংবাদপত্রে কর্মরত ছিলেন। তিনি সম্প্রতি গাজীপুরের একটি প্রভাবশালী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে একের পর এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে জনমত গড়ে তুলেছিলেন। এর ফলে তিনি একাধিকবার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
পূর্বের হুমকি ও প্রশাসনের নীরবতা:
নিহতের সহকর্মী ও পরিবার জানিয়েছেন, তিনি বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হুমকি পাচ্ছিলেন। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকেও অবহিত করা হয়েছিল, কিন্তু যথাযথ নিরাপত্তা বা ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে।
জনগণের প্রতিক্রিয়া ও আন্দোলন:
এই হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় নাগরিকরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন—

“আজকের এই হত্যাকাণ্ড কেবল একজন সাংবাদিকের নয়, এটি স্বাধীন মত প্রকাশ ও সাংবাদিকতার গলায় ছুরি চালানোর শামিল।”

গাজীপুর প্রেস ক্লাব, বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকার সংস্থা এবং সাধারণ মানুষ খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
প্রশাসনের বক্তব্য:
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন,

“আমরা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছি। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে এবং অপরাধীদের শনাক্তের কাজ চলছে।”

তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা।
সাংবাদিক সমাজের আহ্বান:
দেশব্যাপী সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে একযোগে কর্মসূচি ঘোষণা করতে শুরু করেছে। আগামীকাল থেকে কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।

উপসংহার:

এই বর্বর হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র একজন সংবাদকর্মীকে হত্যাই নয়, এটি গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকতার নিরাপত্তার ওপর এক চরম আঘাত। এখন সময় এসেছে, সরকার ও প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে প্রমাণ করতে হবে—সত্য প্রকাশের কলম কখনো থেমে যাবে না।

প্রয়োজনে আপনি চাইলে এই প্রতিবেদনকে সংবাদপত্র বা অনলাইন নিউজ পোর্টালের উপযোগী করে ডিজাইন করে দিতে পারি। চান কি?

Jahangir Alam
14 意见 · 4 月 前

গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা: চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন করায় জনসমক্ষে নির্মম হত্যাকাণ্ড
গাজীপুর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও ন্যায়ের পথে কলম চালানোই আজ প্রাণ কেড়ে নিল গাজীপুরের এক সাহসী সংবাদকর্মীর। স্থানীয় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিক প্রতিবেদন করায় সাংবাদিককে প্রকাশ্য দিবালোকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এই নৃশংস ঘটনা শহরবাসীকে স্তব্ধ করে দিয়েছে এবং সংবাদমাধ্যম ও সচেতন মহলে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার করেছে।
ঘটনার বিবরণ:
গতকাল (তারিখ উল্লেখযোগ্য হলে যুক্ত করা যাবে), গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম এক এলাকায়—অন্যদের উপস্থিতিতেই—একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাংবাদিকের উপর হামলা চালায়। প্রথমে তাকে ঘিরে ধরে বেধড়ক মারধর করে এবং পরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলেও পথেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের শরীরে একাধিক কোপের চিহ্ন ছিল, বিশেষ করে মাথা ও ঘাড়ে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সাংবাদিক পরিচয়:
নিহত সাংবাদিক (নাম এখান থেকে যুক্ত করা যাবে) একজন স্থানীয় সংবাদপত্রে কর্মরত ছিলেন। তিনি সম্প্রতি গাজীপুরের একটি প্রভাবশালী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ চক্রের বিরুদ্ধে একের পর এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে জনমত গড়ে তুলেছিলেন। এর ফলে তিনি একাধিকবার হুমকি পেয়েছিলেন বলেও জানা গেছে।
পূর্বের হুমকি ও প্রশাসনের নীরবতা:
নিহতের সহকর্মী ও পরিবার জানিয়েছেন, তিনি বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই হুমকি পাচ্ছিলেন। বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনকেও অবহিত করা হয়েছিল, কিন্তু যথাযথ নিরাপত্তা বা ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে।
জনগণের প্রতিক্রিয়া ও আন্দোলন:
এই হত্যাকাণ্ডের পর এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় নাগরিকরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। তারা বলেন—

“আজকের এই হত্যাকাণ্ড কেবল একজন সাংবাদিকের নয়, এটি স্বাধীন মত প্রকাশ ও সাংবাদিকতার গলায় ছুরি চালানোর শামিল।”

গাজীপুর প্রেস ক্লাব, বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন, মানবাধিকার সংস্থা এবং সাধারণ মানুষ খুনিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
প্রশাসনের বক্তব্য:
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন,

“আমরা ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছি। সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে এবং অপরাধীদের শনাক্তের কাজ চলছে।”

তবে এখনো পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি, যা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবার ও সহকর্মীরা।
সাংবাদিক সমাজের আহ্বান:
দেশব্যাপী সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনায় প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে একযোগে কর্মসূচি ঘোষণা করতে শুরু করেছে। আগামীকাল থেকে কালো ব্যাজ ধারণ, মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে।

উপসংহার:

এই বর্বর হত্যাকাণ্ড শুধুমাত্র একজন সংবাদকর্মীকে হত্যাই নয়, এটি গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকতার নিরাপত্তার ওপর এক চরম আঘাত। এখন সময় এসেছে, সরকার ও প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে প্রমাণ করতে হবে—সত্য প্রকাশের কলম কখনো থেমে যাবে না।

Sujat Molla
3,713 意见 · 5 月 前

⁣তারেক রহমান কে অনুরোধ করছি রাজবাড়ী ১আসনে এ্যাডঃ আসলাম মিয়া কে নমিনেশন দিন

MD JAHANGIR ALAM
10,664 意见 · 5 月 前

⁣কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে 'জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি' উপলক্ষে বর্ণাঢ্য বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট ২০২৫) বিকেল ৫টায় বাজিতপুর বাজার বাশমহ থেকে র‍্যালিটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির আয়োজনে, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণে আয়োজিত এই র‍্যালিতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

র‍্যালিতে নেতৃত্ব দেন সালোক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান মঞ্জুর সুযোগ্য সন্তান বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির নেতা মোস্তাফিজুর রহমান মামুন এবং জেলা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতা একে এম ফজুলুল হুদা।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রফিকুল ইসলাম রফিক নাদভি চৌধুরী, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সৌরভ আহমেদ, যুবদল নেতা সোহাগ পারভেজ, দিঘিরপাড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি জুলাই যোদ্ধা ফজলে নুর রাব্বি এবং জেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি বিলকিছ।

র‍্যালিতে অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করেন এবং দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

বক্তারা বলেন, “জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস আমাদের আন্দোলনের প্রেরণা। আমরা শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর।


র‍্যালিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দলসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা ব্যানার, ফেস্টুন ও স্লোগান নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
সারা শহরজুড়ে এক প্রাণবন্ত ও গণজাগরণের আবহ সৃষ্টি হয়।

Sujat Molla
10,736 意见 · 5 月 前

⁣ওয়ান ইলেভেনের সময় অ্যাডভোকেট আসলাম নিয়ে রাজবাড়ী জেলা বিএনপির দায়িত্ব কাদের নিয়েছিলেন রাজবাড়ী সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন পাটোয়ারী

Rashed Islam
1,398 意见 · 5 月 前

শিরোনাম:
জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জামায়াতে ইসলামের গণমিছিল জয়পুরহাটে—জমায়েত দেখল ঐতিহাসিক মুহূর্ত
রিপোর্টার:
রাশেদ ইসলাম , জয়পুরহাট প্রতিনিধি
রিপোর্ট:
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বহুল আলোচিত "জুলাই অভ্যুত্থান"–এর এক বছর পূর্তি উপলক্ষে জয়পুরহাটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমধর্মী ও ঐতিহাসিক গণমিছিল।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর ৩টা থেকে শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদ মোড় থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয় এই গণমিছিল। এতে অংশ নেয় হাজার হাজার দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। বিশাল এই জনসমাবেশে “ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম”, “গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা”, “আবশ্যিক নির্বাচন”, এবং “ন্যায়বিচারের দাবিতে সরকার পতনের ডাক” দেওয়া হয়।
মিছিলের প্রধান দাবিগুলো ছিল:

নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন
দলের আমীরসহ জাতীয় নেতাদের মুক্তি
ইসলামপন্থী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাধা না দেওয়া
বিচার বিভাগ ও প্রশাসনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা

নেতাদের বক্তব্য:
গণমিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন—

“জুলাই অভ্যুত্থান ছিল এক নৈতিক জাগরণ, যেটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নীরব জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিল। আজকের এই গণমিছিল সেই প্রতিজ্ঞার নবায়ন—এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে।”

— মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য

আরও বলা হয়—

“বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। ইসলামপন্থীদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। নয়তো জনতার স্রোত অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে।”

— জেলা আমীর মো. নজরুল ইসলাম

নিরাপত্তা ব্যবস্থা:
এদিকে, গণমিছিলকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয়। তবে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরে আসে।
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া:
মিছিলে অংশ নেওয়া অনেকেই বলেন—

“এই দেশের মানুষ ইসলাম চায়, ন্যায়বিচার চায়, নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আজকের মিছিল সেই দাবির প্রতিচ্ছবি।

Mamun Sorder
1,394 意见 · 5 月 前

⁣শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগের পর ছাত্র জনতার উল্লাস

Mamun Sorder
2,643 意见 · 5 月 前

⁣সংসদ ভবনের সামনে হাজারো জনতার ঢল

显示更多