
Al Mamun Gazi
|Người đăng ký
Những video mới nhất
আজ চট্টগ্রামে১৪ জুলাই' ২৫ইং, রোজ: সোমবার, দুপুর ২ টা হতে
স্থান: জলদী মিয়ার বাজার হাবিব উল্লাহ পানাহ জামে মসজিদ স্থলে
হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি দারুল উলুম হামিউচ্ছুন্নাহ ভাদালিয়া বড় মাদ্রাসার সাবেক হিফজ বিভাগীয় প্রধান ও জলদী নূরুল কুরআন মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, হুফফাজ- হাফেজ মাওলানা আবদুল্লাহ সাহেব (রহ:) এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল
হাফেজ মোঃ সেলিম সাহেবের সঞ্চালনায়
হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ও ছাত্রবৃন্দ ব্যবস্থাপনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়
উক্ত অনুষ্ঠানে। জীবন ও কর্ম শীর্ষক
আলোচনা করেন। জামাতে ইসলামী বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সহকারি সেক্রেটারি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান
: মাওলানা জহিরুল ইসলাম।
জামাতে ইসলামী বাংলাদেশ বাঁশখালী শাখায় আমির: মাওলানা তৈয়ব সাহেব।
বাঁশখালী হাজি রাফিয়া আদর্শ বালিকা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক : হাফেজ মাওলানা ওসমান গনি সাহেব। মাওলানা কার্রী ফজলুল করিম জিহাদী। মাওলানা নুর আহমদ সাহেব . হাফেজ ক্বারি মাওলানা শহিদুল মুস্তফা সাহেব। হাফেজ মাওলানা ক্বারী আনোয়ারুল হক সাহেব। হাফেজ মাওলানা এরশাদ উল্লাহ তালুকদার সাহেব।
জনাব আজিজুল হাসান সাহেব।
হাফেজ মাওলানা লোকমান হাকিম। হাফেজ জমির উদ্দিন, শিল্পী হাফেজ খলিলুর রহমান
হাফেজ জসিম উদ্দিন। হাফেজ এরশাদ আজাদী, হাফেজ আরিফ। হাফেজ আজগর। হাফেজ সরওয়ার কামাল সহ হাফেজ মাওলানা মরহুম আব্দুল্লাহ সাহেব হাজার হাজার ছাত্রগণ উপস্থিত ছিলেন। আয়োজনে: হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ও ছাত্রবৃন্দ বাঁশখালী, চট্টগ্রাম।
বাংলাদেশের বৃহত্তম দল বাংলাদেশ জাতীয়বাদী ছাত্রদল সোনালী ফসল আজ একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে নয়া পল্টন থেকে শুরু করে পল্টন থেকে শুরু করে পল্টন হয়ে শাহবাগ গে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয় এবং এখানে মাদক ও সন্ত্রাস বিরোধী এবং বর্তমান নৈরাজ্যসহ নানান ইস্যু নিয়ে এবং চাঁদাবাজি যারা করে তাদের প্রতিবাদে এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়বাদী ছাত্রদলের রাকিবুল ইসলাম রাকিব ভাই এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি শামীম মাহমুদের নেতৃত্বে যাত্রাবাড়ী থেকে একটি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়
উপলক্ষে সুনামগঞ্জে স্মরণ সভা,দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
জাতীয়পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি আলহাজ¦ হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের ৬ষ্ঠ মত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সুনামগঞ্জে স্মরণ সভা,দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয়পার্টির আয়োজনে শহরের উকিলপাড়াস্থ প্রেসক্লাব মিলনায়তনের হলে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে জেলার ১২টি উপজেলা থেকে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা এই স্মরণসভায় যোগদান করেন। দোয়ারাবাজার উপজেলা জাতীয়পার্টির সভাপতি মোঃ নজির হোসেন মাষ্ঠারের সভাপতিত্বে ও জেলা জাতীয়পার্টির সদস্য এমদাদুল হক দিলবরের সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,জেলা জাতীয়পার্টির নেতা,সাবেক ভিপি বীর-মুক্তিযোদ্ধা সাইফুর রহমান সমছু।
সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য ও বীর-মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত এ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদের সুযোগ্য উত্তরসূরী সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয়পার্টির সদস্য সচিব ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে জাতীয়পার্টির সম্ভাব্য লাঙ্গল প্রতিকের প্রার্থী এ্যাডভোকেট নাজমূল হুদা হিমেল।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,কেন্দ্রীয় কৃষকপার্টির সহ সভাপতি আব্দুল আউয়াল জেলা জাতীয়পার্টির যুগ্ম আহবায়ক গোলাম হোসেন অভি,জামালগঞ্জ উপজেলা জাতীয়পার্টির সভাপতি এইচ এম ফারুক মিয়া,শান্তিগঞ্জ উপজেলা জাতীয়পার্টির সভাপতি মোঃ হারুণ মিয়া ও শাল্লা উপজেলা জাতীয়পার্টির সাধারন সম্পাদক কালীপদ রায় প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা জাতীয়পার্টির নেতা বীর-মুক্তিযোদ্ধা সাইফুর রহমান সমছু বলেছেন,আমাদের নেতা পল্লীবন্ধু আলহাজ¦ হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের দীর্ঘ ৯ বছরের শাসনামলে দেশে রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণ করে জেলা থেকে উপজেলা পরিষদের সৃষ্টি করে জনগনের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি উপজেলা চেয়ারম্যান,ভাইস চেয়ারম্যান করার সুযোগ করে তৃণমূলের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে সাধারন জনগনের মাঝে উন্নয়নের সেবা পৌছে দিয়েছিলেন। তিনি বলেন,বর্তমান সরকার জাতীয়পার্টিকে কোন আলোচনায় অংশগ্রহনের সুযোগ দিচ্ছেন না। তিনি বলেন দেশে বর্তমানে যেভাবে সন্ত্রাস চাঁদাবাজি এবং মানুষ হত্যার সংস্কৃতি চালু হয়েছে সাধারন মানুষ প্রতিনিযত আতংঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। এই বিষয়গুলো সরকারকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে অপরাধিদের ধরে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দাবী জানান। পরে জাতীয়পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন জাতীয়পার্টির সদস্য মাওলানা মকবুল হোসেন।
আজ অভয়নগর নোয়াপাড়াতে প্রচুর পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে
জাতীয় গণতান্ত্রিক পাটি -জাগপার সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাসেদ প্রধান বলেন, আমি যখন এই পথ দিয়ে আমি আসছিলাম, তখন একটা ভাঙ্গা ফাকা জায়গা দেখতে পাই,জায়গাটা কার আপনারা সবাই জানেন এবং বোঝেন। কথা পরিষ্কার আল্লাহ ছাড় দেয়, কিন্তু আল্লাহ্ ছেড়ে দেয় না। এটা দেখে শিক্ষা নিতে হবে, কেউ যদি মজলুমদের বিপক্ষে দাড়ায় তাহলে বাংলার জনগন একত্রিত হয়ে প্রতিরোধ করবে। হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে যেই বাংলাদেশ এসেছে সেই বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার কোন অধিকার নাই। আগষ্টের ৫ তারিখে আওয়ামীলীগের কবর রচিত হয়েছে। যেই নৌকা ডুবে গেছে, সেই নৌকা আর উঠতে দেয়া হবেনা। ষড়যন্ত্র চলছে, ভারত থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে,বাংলাদেশের ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে “এমআইএসটি” নামক যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,সেখানে ভারতীয় সেনার ৪ জন কর্মকর্তা এখনও কাজ করছে। আমরা জানি শেখ হাসিনার আমলে রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যে, প্রশাসনের মধ্যে,সরকারি বেসরকারি জায়গায় ভারতীয় রয়ের এজেন্টদের ঢুকানো হত। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের ১০ মাস পরেও আমাদের সংরক্ষিত জায়গা ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এমআইএসটিতে ভারতের ৪জন কর্মকর্তা কিভাবে কাজ করে তা অন্তবর্তী সরকারের কাছে জানতে চাই। কথা পরিস্কার আগামীর বাংলাদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদ, ভারতীয় আগ্রাসনকে মেনে নেয়া হবেনা ইনশাল্লাহ। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংগ্রাম যে ভাবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা বিরুদ্ধে ছিল,একি ভাবে আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে ছিল, একি ভাবে নরেন্দ্র মোদি ও দিল্লি সরকার এবং ভারতের বিরুদ্ধে ছিল। ৫ আগষ্টের বিজয় শুধু আওয়ামীলীগ বা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নয়,হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে। হিন্দুস্তানের পানি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। সীমান্তে হত্যা বন্ধ করতে হবে। অবৈধ পুশইন বন্ধ করতে হবে। বাংলার যে জমিন দখল নিয়েছেন তা ফেরত দিতে হবে। না হলে ভবিষ্যতে ভারতের বিরুদ্ধেও আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। সামনের মাসে দিনাজপুর আমার লম্বা সফর আছে। তখন ইনশাল্লাহ সরাব সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কথা হবে।
রবিবার (১৩ জুলাই) জুলাই সন্ধ্যায় গণঅভ্যুত্থান স্মরণে আগামীর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে গণসংযোগ ও র্যালী শেষে দিনাজপুর শহরের বাহাদুর বাজার মোড়ে পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন রাসেদ প্রধান বলেন,আগামীর বাংলাদেশে কোন বৈষম্য থাকবেনা। আমরা চাঁদাবাজী মেনে নেবনা। আওয়ামীলীগের মত কেউ যদি চাঁদাবাজী করতে চায় জনগন একত্রিত হয়ে প্রতিহত করবে। কারণ এই বাংলাদেশের জন্য হাজারো শহীদ রক্ত দেয় নাই। আগামীর বাংলাদেশ হবে ফ্যাসিষ্ট হাসিনা মুক্ত বাংলাদেশ, আগামীর বাংলাদেশ ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং আগ্রাসন বিরোধী বাংলাদেশ,আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের বাংলাদেশ, জনসাধারণের বাংলাদেশ।
পথসভায় দিনাজপুর জেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ইমরুল কায়েস রুপমের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল প্রধান ও জেলা জাগপার সভাপতি এ্যাড, নুরুননবী, সাংগঠনিক সম্পাদক অরুণ রায় প্রমুখ।
আজ যশোর অভয়নগরে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে
সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার বেলতোল ইউনিয়নের হার্ট বেডকান্দি বেলতোল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ঘোড়শার ছোট চোর রাস্তা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩০০ মিটার রাস্তার অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে এই রাস্তাটি বর্তমানে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্ষাকালে রাস্তায় কাদা জমে চলাচলে ভয়াবহ দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। আবার শুকনো মৌসুমে ধুলাবালিতে পথচারীদের নাভিশ্বাস ওঠে। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও রোগীরা। কৃষিপণ্য পরিবহনেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে এই রাস্তায়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, একাধিকবার স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তারা অবিলম্বে এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয়দের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়েছে, “রাস্তাটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে জড়িত। দ্রুত সংস্কার না হলে এটি আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠবে।”
এখন দেখার বিষয়, কবে নাগাদ এই জনদুর্ভোগের স্থায়ী সমাধান আসে।
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের ভাদেরটেক গ্রামে এক সৌদীআরব প্রবাসীর বসতবাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাঠের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
শনিবার দুপুরে ভাদেরটেক গ্রামে সৌদীআরব প্রবাসীর বাড়িতে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় হামলাকারীরা নগদ ১৯ লাখ ৭৫ হাজার,আড়াই ভরি স্বর্ণালংকারসহ বাড়িঘরে মিলে প্রায় ২৫ লাখ টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন বলে হামলার শিকার লোকজনের।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ভাদেরটেক গ্রামের শাহার আলীর ছেলে সৌদীআরব প্রবাসী নুরুল আমীন গত দুইমাস পূর্বে প্রবাস থেকে নিজ বাড়িতে আসেন। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে ভাদেরটেক গ্রামের প্রতিপক্ষ কাঞ্চন মিয়ার ছেলে সবুল্লা মিয়া,মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে রজব মাষ্ঠার,মতি মিয়ার ছেলে কামরুল মিয়া,মণির মিয়া,আমিরুল ইসলাম,আজাদ মিয়া,ফরহাদ,ইমন ও মামুনের নেতৃত্বে একদল লোক এই প্রবাসীর নিকট চাদাঁ দাবী করে আসছিলেন। কিন্তু চাঁদা না দেওয়াতে নামাংঙ্কিত ব্যাক্তিরা দেশীয় ও দাড়াঁলো অস্ত্র নিয়ে প্রবাসীর বাড়িঘরে হামলা ভাংচুর চালিয়ে ঘরে আসবাবপত্র তছনছ করে সুনামগঞ্জ শহরে জায়গা কেনার জন্য রাখা নগদ ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৫ শত টাকা এবং আড়াই ভরি স্বর্ণালংঙ্কার ছিনিয়ে নিয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন প্রবাসীর তিনভাই মর্তূজা আলী,আল আমীন ও প্রবাসী নুরুল আমীন। খবর পেয়ে বিশ^ম্ভরপুর থানার এ এস আই কাউসার আহমদসহ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ ব্যাপারে প্রবাসী নুরুল আমীন জানান,আমি বিদেশ থেকে আসার পর থেকেই নামাংঙ্কিত ব্যক্তিরা আমার নিকট দুইলাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন। আমি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা দল বেধেঁ আমার বসত বাড়িতে পূরুষ লোক না থাকার সুবাধে হামলা ভাংচুর ও লুটপাঠ করে নগদ ১৯ লাখ ৭৫ হাজার ৫ শত টাকা এবং আড়াই ভরি স্বর্ণালংকার লুটপাঠ করে একটি মোটর সাইকেল ও ভাংচুর করে। তিনি অবিলম্বে এই সমস্ত হামলাকারীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের দাবি জানান।
এ ব্যাপারে প্রতিপক্ষ রজব মাষ্ঠারের সাথে যোগাযোগ করা হলে হামলার ঘটনাটি অস্বীকার করেন।
এ ব্যাপারে বিশ্বম্ভরপুর থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এ এস আই কাউসার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অর্থ মন্ত্রানালয়েরে প্রশাসনিক কর্মকর্তা(এও)তাজ উদ্দিনের নির্যাতন,প্রতারণা ও দ্বিতীয় বিবাহের প্রতিবাদ
গোপালগঞ্জে আজ শনিবার ১২ই জুলাই গোপালগঞ্জ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করেন নওরিন সিদ্দিকা, পিতা- শেখ দেলোয়ার হোসেন (অবসর সেনা সদস্য), দীঘলিয়া, রাধাগঞ্জ, কোটালীপাড়া।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী নওরিন বলেন, আমার স্বামী- এস, এম তাজ উদ্দিন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা(এও) পিতা -আউয়াল সরদার, সিংগাতী মোল্লার হাট, বাগেরহাট। পরিবারিক ভাবে আমার বিবাহ হয় এস,এম তাজ উদ্দিনের সহিত ২০১০ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি। আমি দুই ছেলে সন্তানের জননী আমার প্রথম ছেলে বয়াস ১৪ বছর ২য় ছেলের বয়াস ১০ বছর, বিবাহের ১ বছর পর থেকেই যৌতুকের দাবিতে আমার স্বামী তাজ উদ্দিন বিভিন্ন প্রক্রিয়া অবলম্বন করে আমাকে নির্যাতন শুরু করে। মেয়েদের জীবনে বিবাহ একবার হয় বলে সকল নির্যাতন আমি সহ্য করে স্বামীর সংসার করেছি। আমার স্বামী একজন নারী লোভী প্রকৃতির মানুষ, তার পরকীয়া আমার কাছে ধরা পড়ে যাওয়ায় আমি বাঁধা দেই। এর পর থেকেই শুরু হয় আমার উপর অমানবিক শারীরিক ও মানুষিক নির্যাতন। আমার স্বামীর নির্যাতনের করলে রক্তাক্ত অবস্থায় বার বার ঢাকা মেডিকেল ও গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বহু রেকর্ড আছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমার স্বামী তাজ উদ্দিন আর্থ মন্ত্রণালয়ে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। সে একজন সিবিএ নেতা ছিল। আমি বার বার তার অফিসে তার ঘৃণ্য এই কার্যকলাপের জন্য লিখিত আবেদন করেছি, কিন্তু তার ক্ষমতার কাছে তার অফিসও হার মেনেছে। তার অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হয়ে আমি যাত্রাবাড়ি থানায় ও লালবাগ থানায় বহুবার অভিযোগ করেছি। থানা থেকে বার বার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথের ঘনিষ্ঠ সহচর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিপি শরিফুল ইসলাম শরিফ আমাকে ও আমার পরিবারকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আমাদের লালবাগের সরকারি বাসায় পাঠিয়ে দিতো। বাসায় যাওয়ার পর আমার পাষণ্ড স্বামী আমাকে আবারো নির্যাতন করতো।
ও আমার সাথে প্রতারণা করে আমার ২ ছেলেকে ঢাকা নিয়ে গেছে। আমার সাথে আমার সন্তানদের যোগাযোগ করতে দেয় না। ওর নামে অভিযোগ দিয়েও আমি কোনো প্রতিকার পাই নাই।
স্বামীর নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে অবশেষে গোপালগঞ্জ আদালতে মামলা দায়ের করি। আদালত আমাদেরকে ৩১ শে অক্টোবর ২০২৪ মীমাংসা করে বাসায় পাঠিয়ে দেয়। আমাকে বাসায় নিয়ে আমার স্বামী ঘরের ভিতরে আটকাইয়া আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে এবং শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে, আসে পাশে লোকজন টের পেয়ে ছুটে আসলে আমি বেঁচে যাই।
নারী লোভী ঐ তাজ উদ্দিন আমি বাসায় না থাকায় বিভিন্ন মেয়েদের নিয়ে বাসায় আসতো। পাশের বাসা থেকে এসব তথ্য আমাকে দিত। আমি গোপন সূত্রে এক সময় জানতে পারলাম আমার স্বামী গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার পাটগাতী এলাকার শেখ আসমা সুলতাণা নামক এক ডিভোর্সি ২ সন্তানের জননীকে গোপনে বিবাহ করেছে ২০২৪ সালের ৮ ই জুলাই। ঐ বিবাহ করে সে আমার হয়াটর্স অ্যাপে একটি ডিভোর্সের নোটিশ পাঠায় ঐ নোটিশে দেওয়া আছে ২৪শে ডিসেম্বর ২০২৪ইং তারিখ।
সুধু তাই নয় ও আমার ভাইকে বার বার মেরে ফেলার হুমকিও দিয়েছে ঐ জগন্নাথ এর ভিপি কে দিয়ে।
এখানেই শেষ নয়, আমার পাষণ্ড স্বামী জুলাই আন্দোলনের সময়কালে যাত্রাবাড়ি ও লালবাগে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে জীবন বাঁচাতে কোমল মতি শিক্ষার্থীরা আমাদের লালবাগের সরকারি কোয়াটারে আশ্রয় নিতে আসলে ও পুলিশ ডেকে তাদেরকে ধরিয়ে দিয়েছে। পরবর্তীতে ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগ সরকারে পতনের পর ঐ সকল বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা তাকে বাসায় বার বার খুঁজতে আসলে তাকে পায় নাই। প্রায় দীর্ঘ ২ মাস সে পালিয়ে বেড়িয়েছে। এখন সে আবার পূর্বের ন্যায় দাপটের সহিত কাজ করছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন,আপনাদের মাধ্যমে আমি বাংলাদেশ সরকারের মানিনীয় প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন করছি যে, আমি আমার ১৫ বছরের সংসার ফিরে পাওয়া সহ ঐ নারী লোভী পাষণ্ডের সকল ঘৃণিত কর্মকাণ্ড নজরে এনে বিচারের ব্যবস্থা গ্রহন করা হোক।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী নিহত
শনিবার ভোররাতে জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার বাগানবাড়ি সীমান্ত এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক ব্যাক্তি নিহত হন। নিহতের নাম মোঃ শফিকুল ইসলাম (৪৫) । তিনি উপজেলার লক্ষীপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার ভোররাতে দোয়ারাবাজার উপজেলার ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা বাগানবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপবেশ করে অবৈধভাবে ভারতীয় চোরাই গরু আনতে যায় শফিকুল ইসলাম (৪৫) নামে ওই চোরাকারবারি। তখন ভারতীয় বিএসএফ বিষয়টি দেখতে পেয়ে ধাওয়া দিলে চোরাকারবারিরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারলে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী চোরাকারবারীদের উপর গুলি চালালে সেই গুলিতে শফিকুল ইসলাম গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে দোয়ারাবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক বলেন, বাগান বাড়ি সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী নিহত হয়েছে। মূলত তার গুলিটি বুক বরাবর লেগেছে। তিনি আরোও বলেন, রাতের আধারে সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ পথে গরু আনতে গিয়ে মূলত এই ঘটনাটি ঘটেছে।
নারায়ণগঞ্জ শহরের রাস্তাঘাট আর ফুটপাতজুড়ে দিনভর ঠেলা-গাড়ি আর পসরা সাজিয়ে জীবিকা চালান হাজারো হকার। তারা শহরের অগণিত মানুষের সেবা দেন, নিজের পরিবার চালান। কিন্তু রাজনীতির মারপ্যাঁচ আর ক্ষমতার পালাবদলে বারবার উচ্ছেদ, হয়রানি আর নির্যাতনের শিকার হন এ খেটে খাওয়া মানুষগুলো।
স্থানীয় প্রভাবশালী গোষ্ঠী আর রাজনৈতিক নেতাদের দ্বন্দ্বের বলি হয়েই তাদের জীবিকা পড়ে অনিশ্চয়তায়। কেউ কেউ দিনের পর দিন বসার জায়গা হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েন। অথচ প্রতিশ্রুতি আর আশ্বাস ছাড়া মেলে না কোনো স্থায়ী সমাধান।
চলমান অবস্থায় তাদের দাবি— টিকে থাকার লড়াইয়ে অন্তত রাজনীতির শিকার যেন না হতে হয়।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন,পাঁচবিবি উপজেরার বাগজানা ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে এক মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুলাই) জুমার নামাজ শেষে বাগজানা ইউনিয়ন পরিষদ মসজিদ প্রাঙ্গণে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাগজানা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি ডাঃ মোঃ মুছা হারুন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, জয়পুরহাট জেলা শাখার সভাপতি এডভোকেট মামুনুর রশিদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, পাঁচবিবি উপজেলা শাখার সভাপতি মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন মাস্টার,উপজেলা সেক্রেটারি মোঃ সামসুল আলম মাস্টার,বাগজানা ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মোঃ তৌফিকুল ইসলাম,শিরট্টি ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোঃ আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার, সংগঠনের চলমান কার্যক্রম এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তাঁরা বলেন, “শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন অতীতেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে, বর্তমানে করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে ইনশাআল্লাহ।
অনুষ্ঠান শেষে শ্রমিকদের কল্যাণে দোয়া করা হয়।
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে পোষ্ট মাস্টার আলম হোসেনের বিরুদ্ধে সরকারি জমি অবৈধভাবে দখলের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী লাল মিয়া জানান, করোনা মহামারির সময় তিনি বাবুল মিয়ার কাছ থেকে ১০ শতক জমি ক্রয় করেন। তবে অভিযোগ রয়েছে, পোষ্ট মাস্টার আলম হোসেন সেই জমি না মেপেই জোরপূর্বক তার বসতবাড়ির অংশসহ অতিরিক্ত সরকারি জায়গাও দখল করে নেন।
লাল মিয়ার অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় গেলে পোষ্ট মাস্টার আলম হোসেন তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও হত্যার হুমকি দেন। পরবর্তীতে স্থানীয় গ্রাম পরিচালনা কমিটির কাছে অভিযোগ জানানো হলে তারা জায়গাটি সঠিকভাবে মেপে বুঝিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন। কিন্তু আলম হোসেন সেই সিদ্ধান্ত মানতে অস্বীকৃতি জানান এবং সরকারি পদবির প্রভাব দেখিয়ে জমিটি দখল করে রাখেন।
তিনি শুধু নিজের ক্রয়কৃত জমিতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, বরং সরকারি জায়গা দখল করে ট্রাকযোগে মাটি ফেলে এবং চারপাশে টিনের বেড়া দিয়ে নিজ নামে মালিকানা দাবি করেন। এলাকাবাসীর অভিযোগ, ওই জায়গায় আগে একটি ক্লাব ঘর ছিল এবং সরকারি বরাদ্দে ক্লাবটি সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছিল।
এ বিষয়ে স্থানীয় ভূমি কর্মকর্তাকে জানানো হলে তিনি সরকারি জায়গায় মাটি ভরাট বন্ধ করতে বলেন। তবে পোষ্ট মাস্টার আলম হোসেন ওই নির্দেশ অমান্য করে পুনরায় জায়গাটি দখলের চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী লাল মিয়া সাংবাদিকদের ডেকে আনেন এবং অভিযোগ দাখিল করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পোষ্ট মাস্টার আলম হোসেন বলেন, “আমি ১০ শতক জায়গা কিনেছি এবং ওই ১০ শতকের মধ্যেই বাউন্ডারি দিয়েছি। যদি কোনোভাবে অতিরিক্ত জায়গা দখল হয়ে থাকে, তাহলে আমি তা খালি করে দেব।”
তবে স্থানীয়রা দাবি করছেন, এটি সরকারি সম্পত্তি, যেখানে একটি ক্লাব ঘর ছিল এবং সেটি সংস্কার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। এলাকাবাসীর জোর দাবি, জায়গাটি দ্রুত পুনরুদ্ধার করে ক্লাবের সংস্কারকাজ শুরু করতে হবে এবং দখলদারের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
স্বৈরাচার হাসিনাকে বাংলাদেশ আসতে দেওয়া হবে না
বললেন আসাদুজ্জামান
সুৃনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিজিবি”র অভিযানে একটি কাভার্ডভ্যানসহ এককোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় অবৈধ পণ্যসামগ্রী জব্দ
২৮ বর্ডারগার্ড ব্যাটালিয়ান(বিজিবি)”র সদস্যদের অভিযানে ভারত বাংলদেশের সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে সুনামগঞ্জে নিয়ে আসা ভারতীয় বিপুল পরিমান কসমেটিক্রস ও পশু চিকিৎসার ঔষধ এবং একটি কাভার্ডভ্যান আটক করা হয়েছে। যার বর্তমান বাজার মূল্যে প্রায় এককোটি ৬২ লাখ টাকার উপরে হবে।
আজ শুক্রবার ভোররাতে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ২৮ বর্ডারগার্ড ব্যাটালিয়ান(বিজিবি)”র সদস্যরা সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার হায়দারপুর বাজারের পাকারাস্তার উপর মালিক বিহীন অবস্থায় কাভার্ডভ্যানে পরে থাকতে দেখে অভিযান পরিচালনা করে কাভার্ডভ্যানসহ এসব অবৈধ ভারতীয় পণ্য আটক করে জেলা শহরের মল্লিখপুরস্থ বিজিবি”র হেড-কোয়াটারে নিয়ে আসা হয়। অভিযানকালে ১৮ হাজার ৯৭৭ পিস কসমেটিক্রস এবং ১৪ হাজার ৮৭২ পিস পশুর চিকিৎসার ঔষধ রয়েছে। যার বর্তমান বাজার মূল্যে এককোটি ৬২ লাখ টাকার উপরে।
২৮ বর্ডারগার্ড ব্যাটালিয়ান(বিজিবি)”র সুনামগঞ্জ অঞ্চলের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল একেএম জাকারিয়া কাদির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,আমরা বিজিবি”র হেডকোয়াটারের উধর্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সুনামগঞ্জের ৯০ কিলোমিটার এলাকায় ১৯টি বিওপির সদস্যদের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করা হচ্ছে। বিজিবির জোয়ানরা সক্রিয় বলেই প্রায় সময়ই চোরাকারবারীদের ভারত থেকে অবৈধভাবে নিয়ে আসা সব ধরনের চোরাই গরু মহিষসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রীর বড় বড় চালান আটক করতে সক্ষম হয়েছি। এদিকে জব্দকৃত এসব পন্য জেলা শুল্ক কার্যালয়ে জমাদানের প্রস্তুতি চলছে বলেও তিনি জানান।
যশোর খুলনা মহাসড়কের করুণ অবস্থা! ২০২৩ সালে তৈরি হয়েছে!! অথচ এখন ২০২৫ সালে এসে ধান রোপনের উর্বর জমিতে পরিণত হয়েছে !!
ডা. শফিকুর রহমান
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে টানা বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সব মহলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান ১০ জুলাই এক বিবৃতিত প্রদান করেছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, “গত কয়েক দিনের অবিরাম বৃষ্টিপাতে দেশের উপকূলীয় ও পাহাড়ি অঞ্চলজুড়ে জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে ফেনী, নোয়াখালী, শরীয়তপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান, সিলেট, খুলনা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ময়মনসিংহ জেলার বহু মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। নৌকা না থাকায় গ্রামের অসংখ্য পরিবার গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। শিশু, নারী, বৃদ্ধসহ সব বয়সের মানুষ পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছেন। বসতঘর, রাস্তাঘাট ও কৃষিজমি প্লাবিত হয়েছে। বিদ্যুৎ ও যোগাযোগব্যবস্থা অনেক স্থানে বন্ধ হয়ে গেছে।”
তিনি আরও বলেন, “পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশুর প্রাণরক্ষাও এখন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। নদ-নদীর ভাঙনও বেড়েই চলেছে। এই দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে আমি মহান আল্লাহর দরবারে রহমত ও সহায়তা কামনা করছি।”
আমীরে জামায়াত বলেন, “এই দুর্যোগ মোকাবেলায় রাষ্ট্রীয় উদ্যোগই সবচেয়ে জরুরি। অবিলম্বে বন্যাকবলিতদের উদ্ধার ও পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীর সংশ্লিষ্ট এলাকার দায়িত্বশীল ও কর্মী ভাইদের প্রতি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও সহযোগিতা নিয়ে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি।”
তিনি সমাজের সকল সামর্থ্যবান ও হৃদয়বান মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এই মানবিক বিপর্যয়ে সকলে যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালন করুন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন এবং দেশবাসীকে এই দুর্যোগ থেকে মুক্ত করুন। আমিন।”
সাতক্ষীরার আশাশুনি মানিকখালী ব্রিজের মুখে বাস উল্টে খাদে পড়েছে।।আহত-১৪
আগামী ২৫ জুলাই সিলেটে এনসিপি'র পদযাত্রা নিয়ে যা বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP) সিলেট জেলা
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের বৈরাগীহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পাশে গভীর রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে ১০ জন জুয়াড়িকে আটক করা হয়েছে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাত ২টার দিকে গাইবান্ধা সেনা ক্যাম্পের মেজর ইনজামামুল আলমের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি স্থানীয় পুলিশ সদস্যরাও অংশ নেন।
অভিযানকালে জুয়ার বিভিন্ন সরঞ্জাম, নগদ ১৫ হাজার ৫২৪ টাকা, ১০টি মোবাইল ফোন এবং সীমিত পরিমাণে মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। আটককৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গোবিন্দগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম জানান, জুয়া ও মাদকের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।