কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
短裤 创造


মুসিয়ালা ভয়ংকর ইনজুরি! কত মাস থাকতে হতে পারে মাঠের বাইরে! | Jamal Musiala Injury Update
বায়ার্ন মিউনিখ ও জার্মান ফুটবলের জন্য এক বিশাল দুঃসংবাদ—জামাল মুসিয়ালা গুরুতর চোট পেয়ে প্রায় ১ বছর মাঠের বাইরে থাকছেন।
২০২৫ সালের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার মার্সিডিজ বেঞ্জ স্টেডিয়ামে পিএসজির বিপক্ষে খেলার সময়, গোলরক্ষক দোন্নারুম্মার সঙ্গে সংঘর্ষে মুসিয়ালার বাঁ পায়ের ফিবুলা হাড় ভেঙে যায় এবং লিগামেন্ট ছিঁড়ে যায়।
২২ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডার মাত্র ইনজুরি কাটিয়ে ফিরেছিলেন, কিন্তু আবারও তাকে পড়তে হলো বড় ধাক্কায়।
বায়ার্ন মিউনিখ ম্যাচটি ২-০ গোলে হেরে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে পড়ে, আর কোচ কোম্পানি ও স্পোর্টিং ডিরেক্টর ফ্রয়েন্ড জানান—মুসিয়ালাকে দীর্ঘদিন পাচ্ছে না ক্লাব।
মুসিয়ালার ইনজুরি কেবল ক্লাবের নয়, জার্মান জাতীয় দলের পরিকল্পনাতেও বড় প্রভাব ফেলবে।
ভিডিওটি পুরো দেখুন এবং জানুন মুসিয়ালার ইনজুরির সবশেষ আপডেট এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা।
📅 ইভেন্ট তারিখ: ৬ জুলাই ২০২৫
🏟 ম্যাচ: Bayern Munich vs PSG – FIFA Club World Cup 2025
📍 স্থান: Mercedes-Benz Stadium, Atlanta, USA
🔔 চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করে রাখুন ফুটবলের সব হট আপডেট পেতে!
Cover Topic -
মুসিয়ালা ইনজুরি, Jamal Musiala Injury, Bayern Munich Injury News, Bayern vs PSG 2025, FIFA Club World Cup 2025, Musiala Broken Ankle, Musiala Fibula Injury, Musiala Out for Season, Musiala Comeback, PSG vs Bayern Highlights, Musiala Career Threat,
#musiala #musialainjury #bayernmunich #psg #clubworldcup2025 #footballnews #jamalmusiala #musialaupdate #musialacomeback #musialaout #fifaclubworldcup

গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি