লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts skab

*রাশিয়ায় স্মরণকালের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালালো ইউক্রেন, তিনজন নিহত*
রাশিয়ার উপর ইউক্রেনের সর্বশেষ ড্রোন হামলা স্মরণকালের সবচেয়ে বড় আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই হামলায় রাশিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করা হয়, যার ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী রাশিয়ার বিভিন্ন স্থানে ড্রোন হামলা চালিয়ে রুশ নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই হামলায় অন্তত তিনজন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
এটি ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে একটি নতুন পর্ব হিসেবে দেখা যাচ্ছে, যেখানে প্রযুক্তির ব্যবহার যুদ্ধের কৌশলগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো এই ঘটনার দিকে নজর রাখছে, এবং এই হামলার পর পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
#রাশিয়া #ইউক্রেন #ড্রোন_হামলা #যুদ্ধ


নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি:
নেত্রকোনা সীমান্তে দুর্গাপুরে কুল্লাগড়া ইউনিয়নের কুড়ালিয়া গ্ৰামে বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
রোববার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ।

মাত্র ১৮ বছর বয়স—জীবনের শুরু, স্বপ্ন গড়ার সময়। অথচ এ বয়সেই এক তরুণ এমন এক নির্মম সিদ্ধান্ত নিল, যা ভাবলেও হৃদয় কেঁপে ওঠে। আত্ম*হত্যা—এটা কোনো সমাধান নয়, বরং এক চরম পরিণতি। কিন্তু কী এমন কষ্ট ছিল তার জীবনে, যা তাকে এত বড় এক নিকৃষ্ট পথ বেছে নিতে বাধ্য করলো?
ছেলেটির বাবা নেই। পরিবারে ছিল শুধু মা ও এক বোন। সংসারের বড় সন্তান হিসেবে হয়তো দায়িত্বের ভারটাই বেশি অনুভব করতো। কে জানে—কোনো চাপ, অপমান, হতাশা বা অভাব তাকে ভিতর থেকে এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে, যার বোঝা সে আর বহন করতে পারেনি।
সে নিজের জীবনটা শেষ করে দিলো ঠিকই—কিন্তু পেছনে রেখে গেলো এক অসহায় মা, যার বুকটা আজ ফেটে চৌচির, আর এক ছোট বোন, যার ভরসার একমাত্র মানুষটাকেও কেড়ে নিলো এই নিষ্ঠুর বাস্তবতা। সে নিজের জীবন দিয়ে নিজের প্রিয়জনদেরও যেন জীবন্ত লাশ বানিয়ে গেলো।
জানি না, কী সেই অজানা কষ্ট, কিন্তু এটুকু জানি—কাউকে হারানোর ব্যথা সারা জীবনের জন্য রয়ে যায়। জীবন যতই কঠিন হোক, বেঁচে থাকার লড়াইটাই সবচেয়ে বড় সাহস। কেউ যদি আগে পাশে দাঁাতাতো, একটু বোঝাতো—হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।