কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Kurze Hose Erstellen

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ঐতিহ্যবাহী দরগাহ রাহাতীয়া নক্সবন্দীয়া দরবারের ভক্ত মুরিদদের উদ্যোগে বিশাল জুলুস অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার(৬ সেপ্টেম্বর)।
উক্ত দরবার শরিফের শাহজাদা মাওলানা ওবায়দুল মোস্তফা নইমীর নেতৃত্বে জুলুসটি উপজেলার মরিয়ম নগর থেকে শুরু হয়ে পোমরার গোচরা চৌমুহনী বাজার সংলগ্ন নইমীয়া তৈয়বীয়া ফাজিল মাদ্রাসার মাঠে এসে সমাপ্ত হয়।

গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

কাশিয়ানীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক আট জনকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার(২৭জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মহেশপুর রেলস্টেশন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে গাঁজা, কল্কি ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য আইনে তাদের প্রত্যেককে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা করে জরিমানা করেন কাশিয়ানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা জান্নাত।।