ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
Шорты создать

পাবনা শহরে বৃষ্টি বিলাস
পাবনার আকাশে যখন বাদল নামে, শহর যেন এক নতুন রূপে সেজে ওঠে। রিকশার ছাতার নিচে চুপচাপ বসে থাকা মানুষ, চায়ের দোকানে ধোঁয়া ওঠা কাপে জীবনের যত কথা—সব মিলিয়ে এক নিঃশব্দ আনন্দে শহরটা যেন ভিজে যায়। শহরের পুরাতন মসজিদ আর চারুকলার পুকুরঘাটে বৃষ্টির ফোঁটায় পড়ে এক অপূর্ব শব্দজাল বুনে দেয় প্রকৃতি।
শালগাড়িয়ার পথ, কলেজ মোড়, অথবা টাউন হল—যেখানেই চোখ যায়, বৃষ্টির ছোঁয়ায় মানুষ যেন নিজের ভেতরের ক্লান্তি ধুয়ে ফেলে। তরুণ-তরুণীদের ভেজা হেঁটে যাওয়া, বৃষ্টিতে শিশুদের উল্লাস, আর ভিজে যাওয়া কাঁথা মোড়ানো বৃদ্ধার জানালায় চেয়ে থাকা—সব মিলিয়ে এক বৃষ্টিমগ্ন চিত্রপট তৈরি হয়।
পাবনার বৃষ্টি যেন শুধুই ভেজায় না, মনে জমে থাকা পুরোনো স্মৃতিগুলোও জাগিয়ে তোলে। কারো কাছে তা প্রেমের প্রথম চিঠির মতো, কারো কাছে হারানো সময়ের গন্ধ।
এটাই তো পাবনা শহরের বৃষ্টি বিলাস—নিঃশব্দে অনুভবের জলছবি।

১৮ মাস পার হলেও এক টাকাও মেলেনি বকেয়ার! বোর্ড গ্রুপের অধীন ৫টি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীরা অবশেষে রাজপথে। ছাঁটাই, মজুরি বঞ্চনা আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা শ্রম ভবনের সামনে জড়ো হন। ‘দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলন’— এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে শ্রম উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছেন। দীর্ঘদিনের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত এই শ্রমিকদের চোখে-মুখে এখন শুধুই প্রতিরোধের আগুন।