ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
شلوار کوتاه ایجاد کردن
ভায় আরও উল্লেখ করা হয়, কুতুবদিয়া উপকূলের প্রায় ৬০ হাজার মানুষ সরাসরি সাগরের মৎস্য আহরণের সঙ্গে যুক্ত। সাগরে জেলেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জলদস্যুতা রোধ, জেলেদের নিবন্ধন কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পন্ন করা এবং মাছ ধরার ট্রলারগুলোকে প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট নজরদারির আওতায় আনার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
উপজেলা মেরিন ফিসারিজ কর্মকর্তা নাজমুস সাকিব-এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সভায় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ বাজারের ব্রাহ্মণ পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি বাড়ি পুড়ে গেছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কুতুবদিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সোহেল আহমেদ ।
তিনি জানান, আগুনের খবর পেয়ে কুতুবদিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পাশাপাশি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরাও আগুন নেভানোর কাজে সহযোগিতা করেন। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলো হলো,বাদল শীলের ছেলে বলরাম শীল ও তপন শীল, সারদা শীলের ছেলে সেন্টু শীল এবং সেন্টু শীলের ছেলে জনি শীল, ললীত শীলের ছেলে রবি শীল এবং সৌরভ শীল।
ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনুমান ৩০ লক্ষ টাকা হবে বলে পরিবারগুলো জানিয়েছে।
ঘটনার পর কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৬টি পরিবার এবং ২টি দোকানঘরের মালিকদের মাঝে তাৎক্ষণিক ত্রাণ বিতরণ করেন বড়ঘোপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ ন ম শহীদ উদ্দিন ছোটন।
চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হাসান কুতুবী, ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, ইউপি সদস্য তৌহিদুল ইসলাম ও মাইনুদ্দিন হাশেম মিন্টুর উপস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে চাল–ডাল, শুকনো খাবার, কাঁচামালসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী প্রদান করা হয়। পাশাপাশি প্রত্যেক পরিবারকে ২,০০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।




