লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts Créer
 
			
		 
			
		 
			
		বাগেরহাটে ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ 
 
 
বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার গাংনী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি শিকদার উজির আলী এবং প্যানেল চেয়ারম্যান জুয়েল এর অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৩১ আগস্ট) বিকেলে ইউনিয়ন পরিষদের সামনে স্থানীয় বাসিন্দা ও ইউপি সদস্যরা এই কর্মসূচিতে অংশ নেন। 
 
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন গাংনী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড সদস্য জাকির বিশ্বাস, ৫নং ওয়ার্ড সদস্য ফারুক আহমেদ, ৬নং ওয়ার্ড সদস্য মো. হান্নান, ৭নং ওয়ার্ড সদস্য আলী আহমেদ শেখ, ৮নং ওয়ার্ড সদস্য হাফিজুর রহমান ও ৯নং ওয়ার্ড সদস্য হাবিবুর রহমানসহ এলাকাবাসী। 
 
বক্তারা অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর শিকদার উজির আলী স্বেচ্ছাচারিতা শুরু করেছেন। তিনি ইউনিয়নের জনগণের কোনো সেবা দেন না, বরং সেবা নিতে গেলে ঘুষ দিতে হয়। ট্যাংকি, টিউবওয়েলসহ বিভিন্ন প্রকল্পের নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিপুল অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এছাড়া পরিষদে তিনি নিয়মিত আসেন না, ফলে ইউনিয়নের জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে মৌলিক সেবা থেকে। 
 
৭নং ওয়ার্ড সদস্য আলী আহমেদ শেখ অভিযোগ করে বলেন, “চেয়ারম্যান এত বেশি স্বেচ্ছাচারিতা করেছে যা বর্ণনা করা কঠিন। পরিষদের ব্যাংকে থাকা প্রায় ৬ লাখ টাকা তিনি তুলে আত্মসাৎ করেছেন। এমনকি আড়াই বছর ধরে ইউপি সদস্যদের সম্মানী ভাতা দেননি।” 
 
বক্তারা যেকোনো মূল্যে বর্তমান চেয়ারম্যানকে অপসারণ করে ইউনিয়নে প্রশাসক নিয়োগের দাবি জানান। তাদের মতে, এভাবে চলতে থাকলে ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ আরও সেবা থেকে বঞ্চিত হবে এবং দুর্নীতির শিকার হবে।
 
			
		চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার উত্তর রাঙ্গামাটিয়া আদর্শ গ্রাম এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর থেকে মো. মনছুর বৈদ্য (৫২) নামের এক ব্যক্তির গলা কাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।   
ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (৮ আগস্ট) দুপুরে।   
 
নিহত মনছুর বৈদ্য হারুয়ালছড়ি ইউনিয়নের বেতুয়ারখীল এলাকার মৃত শফিউল আলমের ছেলে।   
জানা যায়, তিনি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে একা বসবাস করতেন, তবে তার পরিবার থাকতো আলাদা।   
সকালবেলা ঘরের ভেতরে মনছুরের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। 
 
পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে এবং আইনগত প্রক্রিয়া শুরু করে।   
ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।   
এখনও পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের কারণ স্পষ্ট নয়, তদন্ত চলছে।   
 
স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে এই নির্মম ঘটনায়।   
আর কত প্রাণ ঝরবে এভাবে?"**
 'আই নিউজ বিডি' অ্যাপ
  'আই নিউজ বিডি' অ্যাপ
  
  

 
			
		

 
			
		

