close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

Шорты создать

ইউএনও নয় তো এ যেন একদম আগুন এরকম ইউএনও কোথায় কোথায় আছে

Al amin Shadin

0

0

5

চাঁদপুরের কচুয়া বিশ্বরোডে তৃপ্তি হোটেল ও কমিউনিটি সেন্টারে জাতীয় দৈনিক নতুন আশা পত্রিকার তৃতীয় বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান অতিথির ভাষণে কচুয়া উপজেলা চেয়ারম্যান, কচুয়া পৌর প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার হেলাল চৌধুরী বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ আপনারা আমার ও আমার উপজেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে যেকোনো তথ্য নির্দেশ তুলে ধরবেন। তবে সংবাদ প্রকাশের আগে যাচাই-বাছাই করে দেখবেন সত্য ঘটনা তুলে ধরবেন। তিনি আরো বলেন, আমি কচুয়া আসার পর কচুয়া সার্বিক উন্নয়নে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এক বছরে কি কাজ করতে পারলাম আমরা জনসাধারণের সামনে তা তুলে ধরব। সোমবার ২৯ সেপ্টেম্বর নতুন আসা পত্রিকার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে এ বক্তব্য রাখেন। নতুন আসা পত্রিকা ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আকাশ মিয়াজীর সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি প্রফেসর এমদাদুল্লাহর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সরকারি কমিশনার ভূমি পাব নাসির, কচুয়া থানা ওসি আজিজুল ইসলাম,শিক্ষা অফিসার সেলিনা বেগম,কচুয়া কন্ঠের সম্পাদক হাবিবুল্লাহ হাবিব, কচুয়া প্রেসক্লাব সভাপতি আতাউল করিম, সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম সিকদার, আবুল হোসেন প্রমুখ।

shahadat hossain Munsy

0

0

4

Это видео обрабатывается, пожалуйста, вернитесь через несколько минут

⁣লালমনিরহাটে ইউক্যালিপটাস গাছ দেদারসে বিক্রি হচ্ছে
#ইউক্যালিপটাস #আকাশমনী #গাছ #লালমনিরহাট #কালীগন্জ

Akm Kaysarul Alam

0

0

20

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5