লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
السراويل القصيرة خلق

বাট্টাজোর
জিন্না বাজার ব্রাইট স্কুলের কার্যক্রম বন্ধের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ
মিছিল ও মানববন্ধন করেছে স্কুলের শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
বিক্ষোভকারীরা উপজেলা নির্বাহী
অফিসারের অপসারণ দাবি করেন। তাদের দাবি ব্রাইড স্কুল বন্ধ হলে সকল কেজি
স্কুল বন্ধ করতে হবে। এমন বৈষম্য মানি না মানবো না বলে স্লোগান দেন তারা।

কুতুবদিয়ায় মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে চার ফার্মেসিকে ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সাদাত হোসেন।
বুধবার (০২ জুলাই) দুপুরের দিকে উপজেলার ধূরুং বাজারে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসআই হাসমত আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম অভিযানে অংশ নেয়।
অভিযানে কুতুবদিয়া উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আব্দুল মালেকও ছিলেন।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৫১ ধারা এবং ড্রাগ আইন ১৯৪০ অনুযায়ী মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া ওষুধ সংরক্ষণ ও বিক্রির কারণে চারটি ফার্মেসিকে মোট ২৩,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে সেবা ফার্মেসিকে ৫,০০০ টাকা, লোকনাথ ফার্মেসিকে ৩,০০০ টাকা, নকীব মেডিকেল হলকে ৫,০০০ টাকা এবং মালেক শাহ ফার্মেসিকে ১০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযানের সময় হোসাইন ফার্মেসির সব কাগজপত্র ও ওষুধের মেয়াদ ঠিক ছিল, এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানানো হয়।
প্রশাসন জানিয়েছে, জনস্বাস্থ্য রক্ষার উদ্দেশ্যে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলবে।

'বয়ফ্রেন্ড আমেরিকা থাকে, ঈদের বাজেট ৪ ৫ লাখ' #eidmarket #eidshopping

বর্তমান সময়ে কবিতা এক নিরব ভাষা হয়ে উঠেছে যেখানে অনুভূতি ছড়ায় নিঃশব্দে। ঠিক এমনই একটি কবিতা, যার নাম “আমাকে হারালে তুমি,” সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তরুণ পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কবিতাটি মূলত এক জোড়া চোখের বেদনার কথা বলে, যা হারালে মানুষ হারায় জীবনের আলোও। “আমাকে হারালে তুমি খুব বেশি কিছুই হারাবে না, হারাবে এক জোড়া চোখ যা সারাজীবন তোমার জন্য কাঁদবে”—এই ভাবনাটি পাঠকদের মধ্যে গভীর সাড়া সৃষ্টি করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কবিতার সরল ভাষা আর গভীর মর্মস্পর্শী অর্থ আজকের তরুণ প্রজন্মের মনকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। কবিতার সহজ অথচ হৃদয়স্পর্শী গঠন মানুষের ভেতরের একান্ত অনুভূতিকে প্রকাশ করে, যা আত্মার অবচেতন স্তরে পৌঁছে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি হাজার হাজার শেয়ার ও মন্তব্যের মধ্য দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে। বিশেষ করে ভালোবাসার ব্যর্থতা, বিচ্ছেদ ও নস্টালজিয়ার স্মৃতিচারণায় যারা বিচলিত, তাদের কাছে এটি এক অমুল্য সান্ত্বনা।
কবিতার লেখক জানান, এই কবিতার মূল অনুপ্রেরণা এসেছে ব্যক্তিগত কিছু হারানোর অনুভূতি থেকে, যা বহু মানুষের জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পাঠকরা নিজেদের অবস্থান ও আবেগকে খুঁজে পাচ্ছেন এর পঙক্তিতে।
আজকের দিনে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি প্রমাণ করেছে—সত্যিকার শিল্প শুধু মন ছুঁয়েই থেমে থাকে না, তা মানুষের জীবনে আলো জ্বালিয়ে দেয়, নতুন শক্তি এনে দেয়।