লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts skab
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৭ মে) দুপুরে ভাড়রা ইউনিয়নের সাধারণ জনগণের উদ্যোগে ইউনিয়নের প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র ভাড়রা বাজারে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেন বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীসহ স্থানীয় জনসাধারণ।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নাগরপুর উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন, ভাড়রা ইউনিয়ন (পূর্ব) বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান এবং ভাড়রা ইউনিয়ন (পূর্ব) ছাত্রদলের সভাপতি মো. আজিম মিয়া।
বক্তারা বলেন, "ভাড়রা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের একাংশ দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও চাঁদাবাজি চালিয়ে আসছে। এতে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। প্রশাসনের কাছে আমাদের জোর দাবি—এই চক্রের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।"
মানববন্ধনে বক্তারা সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজমুক্ত ভাড়রা ইউনিয়ন গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন।
কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ বাজারের ব্রাহ্মণ পাড়ায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি বাড়ি পুড়ে গেছে। শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গ্যাসের সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কুতুবদিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার সোহেল আহমেদ ।
তিনি জানান, আগুনের খবর পেয়ে কুতুবদিয়া ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পাশাপাশি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরাও আগুন নেভানোর কাজে সহযোগিতা করেন। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলো হলো,বাদল শীলের ছেলে বলরাম শীল ও তপন শীল, সারদা শীলের ছেলে সেন্টু শীল এবং সেন্টু শীলের ছেলে জনি শীল, ললীত শীলের ছেলে রবি শীল এবং সৌরভ শীল।
ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনুমান ৩০ লক্ষ টাকা হবে বলে পরিবারগুলো জানিয়েছে।
ঘটনার পর কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৬টি পরিবার এবং ২টি দোকানঘরের মালিকদের মাঝে তাৎক্ষণিক ত্রাণ বিতরণ করেন বড়ঘোপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ ন ম শহীদ উদ্দিন ছোটন।
চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হাসান কুতুবী, ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, ইউপি সদস্য তৌহিদুল ইসলাম ও মাইনুদ্দিন হাশেম মিন্টুর উপস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে চাল–ডাল, শুকনো খাবার, কাঁচামালসহ প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী প্রদান করা হয়। পাশাপাশি প্রত্যেক পরিবারকে ২,০০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।




