close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

Calção Crio

বর্তমান সময়ে কবিতা এক নিরব ভাষা হয়ে উঠেছে যেখানে অনুভূতি ছড়ায় নিঃশব্দে। ঠিক এমনই একটি কবিতা, যার নাম “আমাকে হারালে তুমি,” সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তরুণ পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
কবিতাটি মূলত এক জোড়া চোখের বেদনার কথা বলে, যা হারালে মানুষ হারায় জীবনের আলোও। “আমাকে হারালে তুমি খুব বেশি কিছুই হারাবে না, হারাবে এক জোড়া চোখ যা সারাজীবন তোমার জন্য কাঁদবে”—এই ভাবনাটি পাঠকদের মধ্যে গভীর সাড়া সৃষ্টি করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কবিতার সরল ভাষা আর গভীর মর্মস্পর্শী অর্থ আজকের তরুণ প্রজন্মের মনকে ছুঁয়ে যাচ্ছে। কবিতার সহজ অথচ হৃদয়স্পর্শী গঠন মানুষের ভেতরের একান্ত অনুভূতিকে প্রকাশ করে, যা আত্মার অবচেতন স্তরে পৌঁছে যায়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি হাজার হাজার শেয়ার ও মন্তব্যের মধ্য দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছে। বিশেষ করে ভালোবাসার ব্যর্থতা, বিচ্ছেদ ও নস্টালজিয়ার স্মৃতিচারণায় যারা বিচলিত, তাদের কাছে এটি এক অমুল্য সান্ত্বনা।
কবিতার লেখক জানান, এই কবিতার মূল অনুপ্রেরণা এসেছে ব্যক্তিগত কিছু হারানোর অনুভূতি থেকে, যা বহু মানুষের জীবনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই পাঠকরা নিজেদের অবস্থান ও আবেগকে খুঁজে পাচ্ছেন এর পঙক্তিতে।
আজকের দিনে “আমাকে হারালে তুমি” কবিতাটি প্রমাণ করেছে—সত্যিকার শিল্প শুধু মন ছুঁয়েই থেমে থাকে না, তা মানুষের জীবনে আলো জ্বালিয়ে দেয়, নতুন শক্তি এনে দেয়।

Towfiq Sultan

0

1

10

⁣গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”

এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”

ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।

এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।

বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি

HasanHadi

0

0

5

দারুন মজা

Akm Kaysarul Alam

0

0

21

সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলের যে অবস্হা, তাতে সাধারন মানুষের আস্হা নেই। যৌতিক সময়ের মধ্যে সবগুলো প্রতিষ্ঠানের সংস্কার দরকার। নির্বাচন হবে হওয়া উচিৎ। কিন্তু সেটা যেন তাড়াহুড়ার মধ্যে বা দীর্ঘ না হয়। দিনাজপুরের শিশু একাডেমির মিলনায়তনে আয়োজিত সংগঠনের শিবিরের শহর কমিটির সমাবেশে প্রধান অতথির বক্তব্য শেষে মিডিয়া কর্মীদের কাছে অভিমত জানান ⁣শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ⁣প্রধান জাহিদুল ইসলাম।

Salahuddin Ahmed

0

0

21

⁣Moment Befor Business
#aakbor #mrakbor #iamaakbor
#aakbor #mrakbor #iamaakbor

Showkat Akbor

0

0

10

⁣বিমান বাহিনী জাদুঘর আগারগাঁও ঢাকা বাংলাদেশ

Akm Kaysarul Alam

0

0

22