ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
短裤 创造
#banglanews #banglanewstoday #banglanewsong #banglanewsong2024 #banglanewslive #banglanewsong2023 #banglanewsong2020 #banglanewstv #banglanewshortfilm #banglanewsupdate #banglanewsadsong #banglanewschannel #banglanewshortfilm2021 #banglanewshortfilm2020 #banglanewsong2019 #banglanewsong2022 #banglanewsong2021 #banglanewsong2025 #banglanewsong2018 #rbanglanews #rbanglanewslive #banglanews24
টাকা ফেরত পাওয়ার দাবীতেশ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন
রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা ক্লাবে ৩মে'২৫ শনিবার উপজেলার চন্ডিপুর গ্রামের মৃত নওশের আলী গাজীর পুত্র রেজাউল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন তার বাড়ীর পার্শ্বে মোঃ কামাল হোসেন তাকে চার লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা চুক্তিতে কুয়েতে নিয়ে যায় ৩১ মার্চ। কুয়েতে যাওয়ার পর তাকে আর এক দালালের কাছে হস্তান্তর করেন। উক্ত দালাল বাড়ী থেকে তাকে ৫০ হাজার টাকা আনতে বলেন। তাকে দাবীকৃত টাকা না দিতে পারায় প্রায়ই অত্যাচার করত। ১ মাস থাকার পরও কোন প্রকার কাজ বা কাগজপত্রাদি দেয় নাই। পরবর্তীতে ২৮ এপ্রিল তাকে দেশে পাঠায়। রেজাউল করিম বলেন তার ভাড়ায় চালিত মাইক্রো বিক্রী করে টাকা দেয় বিদেশ যাওয়ার জন্য। বর্তমানে কোন কাজ নাহওয়ায় সমগ্র টাকা ফেরত পাওয়ার দাবীতে কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
মাধবপুরে বেড়া দিয়ে রাস্তা দখল, গৃহবন্দী ১০ পরিবার!
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের জয়পুর গ্রামে রাস্তা দখল করে বেড়া দেওয়ায় প্রায় ১০টি পরিবার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, দীর্ঘ দুই যুগ ধরে গ্রামের মানুষ যে রাস্তা দিয়ে চলাচল করে আসছিলেন, আব্দুল গফুর ও সুলেমান মিয়া সেটি জবরদখল করে বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এই ১০ পরিবার। অভিযুক্তরা মালিকানার দোহাই দিলেও দলিলপত্রে এটি রাস্তা হিসেবে উল্লেখ রয়েছে।"
ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ করে চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন তারা প্রায় গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। শুধু চলাচলই নয়, শৌচাগারের নোংরা পানি নিষ্কাশনেও বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে এলাকাজুড়ে অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রতিবাদ করলে হামলা-মামলা ও নানা হুমকি দেওয়া হচ্ছে।"
ভুক্তভোগী জানান, আমরা গৃহবন্দী হয়ে পড়েছি। কথা বললেই হামলার শিকার হতে হয়। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।"
কালীগঞ্জ উপজেলাধীন ১নং ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফরহাদ হোসেন মাস্টারের বিরুদ্ধে টিআর, কাবিখা,কাবিটা, উন্নয়ন সহায়তা তহবিল, হাট-বাজার, এডিপি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে আদায়কৃত ট্যাক্স, সব ধরনের ভাতা, যেমন-মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সকল কাজে স্বেচ্ছাচারিতা করে নিজের ইচ্ছেমতো পরিষদের কাজ পরিচালনা করার অভিযোগ ওঠেছে। এছাড়া ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার পর অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের সভাপতি হয়ে সমস্ত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে অনাস্থা প্রস্তাব আনয়ন করেছেন ওই ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ। আজ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সদস্যগণ সশরীরে উপস্থিত হয়ে এই আবেদনটি করেন। আবেদনকারী সদস্যগণের মধ্যে
০১। মোঃ জয়নাল আবেদীন বাবলু- ওয়ার্ড নং ৫
০২। মোছাঃ রশিদা বেগম-ওয়ার্ড নং ১, ২ ও ৩
০৩। মোছাঃ শিউলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৭, ৮ ও ৯
০৪। মোছাঃ বুলবুলি বেগম-ওয়ার্ড নং ৪. ৫ ও ৬
০৫। মোঃ আহেদুল ইসলাম-ওয়ার্ড নং ১
০৬। মোঃ হজরত আলী -ওয়ার্ড নং ২
০৭। মোঃ গোলজার হোসেন বসুনিয়া -ওয়ার্ড নং ৩
০৮। মোঃ আব্দুর রহিম-ওয়ার্ড নং ৪
০৯। মোঃ আসাদুল হক-ওয়ার্ড নং ৬
১০। মোঃ আব্দুল মজিদ -ওয়ার্ড নং ৭
১১। মোঃ শাহেদুল ইসলাম (আরাম) -ওয়ার্ড নং ৮
১২। মোঃ সামছুল হক-ওয়ার্ড নং ৯
একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে, চেয়ারম্যান ও সদস্যদের মাঝে বিরোধ সৃষ্টির মূল কারণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বরাদ্দকৃত টিআর, কাবিখা ও কাবিটা প্রকল্পের টাকা ভাগাভাগির কমবেশিকে কেন্দ্র করে উদ্ভুত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যা শেষপর্যন্ত অনাস্থা আয়নের মতো প্রেক্ষাপট তৈরি হয়। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সংযুক্ত করা হলো। আরও বেশ কিছু ভিডিও আমাদের হাতে সংরক্ষিত আছে। এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা জানান, ফরহাদ হোসেন মাস্টার আফজাল উদ্দিন পাবলিক ভোকেশনাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকতার পাশাপাশি আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। তারপর তিনি বিএনপিতে যোগ দিয়ে স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে তাকে ভোট কারচুপির মাধ্যমে হারিয়ে দেওয়া হয়। তিনি সহ তার অনুসারীরা হামলা-মামলার শিকার হন। এরপর তিনি জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। ২০১৮ সালের পর তিনি জাতীয় পার্টি থেকে আবারও বিএনপিতে যোগ দেন। সর্বশেষ ইউপি নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোট করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আওয়ামীলীগ আমলে তিনি ইউপি সদস্যদের কাছে কোণঠাসা হয়ে সুন্দরভাবে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করলেও ৫ আগস্ট ২০২৪ সালের পর তিনি স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে বেপরোয়া হয়ে যান। কাউকেই তোয়াক্কা না করে অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। বিশাল ক্ষমতাধরের অধিকারী এই চেয়ারম্যান স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের সাথে সখ্যতা তৈরি করে বিএনপির ত্যাগী নেতাদের দূরে ঠেলে দেন।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যদের মধ্যে কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা অভিযোগে স্বাক্ষর করার কথা জানিয়েছেন। তারা অবিলম্বে ফরহাদ হোসেন মাস্টারকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণের দাবি করেন।
এ বিষয়ে ভোটমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
আবেদনের কপিটি দেওয়া হলো।





