close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

শহীদ জিয়ার শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন স্থানে খাবার ও বস্ত্র বিতরন।..

ShahidulIslamkhokan avatar   
ShahidulIslamkhokan
****

শহীদ জিয়ার শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন স্থানে খাবার ও বস্ত্র বিতরন। 

শহিদুল ইসলাম খোকন: বাংলাদেশের মানুষ চায় আগামী ডিসেম্বরের ভিতরেই নির্বাচন হউক। 
এটা শুধু বিএনপির চাওয়া না, সাধারণ মানুষের চাওয়া। বিএনপির যুগ্ন মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এ কথা বলেন।

৩১ মে শনিবার দিনব্যাপী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তরের পল্লবীর ৩ নং ওয়ার্ড, রূপনগর থানার ৭ নং ওয়ার্ড, দোয়ারীপাড়ার ৬ নং ওয়ার্ড, দক্ষিণখান থানা, উত্তরা পশ্চিম থানা ও ভাষাণটেক থানার বিভিন্ন স্থানে অসহায় ও দুস্তদের মাঝে খাবার ও শাড়ী লুঙ্গি বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্য  তিনি এ কথা বলেন। 

তিনি আরো বলেন,  এই অন্তরবর্তীকালীন সরকারকে আমরা বারবার আহবান করেছি  দ্রুত সময়ের ভিতরে একটি নির্বাচন দেওয়ার জন্য । কিন্তু দূর্ভাগ্যের বিষয় গত ১৭ বছরের স্বৈরাচার সরকারের মতো নির্বাচন নিয়ে  তালবাহানা করেছে। বিএনপিসহ ৫৩ টি রাজনৈতিক দল এবং এদেশের মানুষ চায়- আগামী ডিসেম্বরের ভিতরেই নির্বাচন হউক। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে দেন- কেন্দ্রীয় বিএনপির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহব্বায়ক ও সাফজয়ী ফুটবলার আমিনুল হক। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা  ড. ইউনূস জাপান সফরে গিয়ে বলেছেন একটি দল ছাড়া আর কোনো দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না। তার এ কথা  সঠিক নয়। যে নির্বাচনের মাধ্যমে এদেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেই জনগণের সরকারই পারবে একমাত্র পরিপূর্ণ ভাবে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সংষ্কার করতে। স্বৈরাচার শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার করতে।

তিনি আরো বলেন, গত ১৭ বছর এদেশের মানুষ ভোট দিতে পারে নাই। বাংলাদেশের মানুষ এখন ভোট দিতে চায়। মানুষ তার নাগরিক অধিকার- ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায়। তাই  নির্বাচনের জন্য এদেশের মানুষ এখন অপেক্ষা করছে। 

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বহু সংস্কার করেছিলেন। আজকে যে সংষ্কার সেটা হচ্ছে- স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে দলীয় ও রাজনীতিকরন করার কারনে। জিয়াউর রহমান সেই সময়ে বাংলাদেশকে নতুনভাবে ঢেলে সাজাতে সংষ্কারের ধারাবাহিকতায় তিনি ১৯ দফার কর্মসূচি দিয়েছিলেন। আজকের রাজনৈতিক কঠিন সময়ে আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা রুপরেখার কর্মপরিকল্পনা দিয়েছেন। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমেই  বাংলাদেশের মানুষ তার পরিপূর্ণ নাগরিক  অধিকার ফিরে পাবে। 
আমরা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে, তিনি যেভাবে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করেছেন - আমরাও ঠিক একই ভাবে এই দেশের মানুষের পাশে থেকে এদেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাব। 

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন- ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব মোস্তফা জামান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, এবিএমএ রাজ্জাক, আফাজ উদ্দিন আফাজ, মাহাবুব আলম মন্টু, মহানগর সদস্য আলী আকবর আলী, মোতালেব হোসেন রতন, আব্দুস সালাম সরকার, সাজ্জাদ হোসেন, দক্ষিণখান থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক হেলাল তালুকদার, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুল ইসলাম বাবলু, দেওয়ান মোঃ নাজিম উদ্দীন, আনোয়ার হোসেন জমিদার, পল্লবী থানা বিএনপি ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক কামাল হোসাইন খান, যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ গাজী, মোকছেদুর রহমান আবির, রূপনগর থানা বিএনপি আহবায়ক জহিরুল হক, যুগ্ম আহবায়ক ইন্জিঃ মজিবুল হক, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আলমগীর হোসেন শিশির, ভাষাণটেক থানা বিএনপি আহবায়ক আব্দুল কাদির, পল্লবী থানা ৩নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম নজু, রূপনগর থানা বিএনপির ৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি শফিকুল ইসলাম মামুন, সাধারণ সম্পাদক খোকন মাদবর, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম, পল্লবী থানা যুবদলের সভাপতি হাজী নূর সালাম, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, রূপনগর থানা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ নাঈম হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক দল রূপনগর থানা সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সাজেদুল আলম টুটুল, ছাত্রদল রূপনগর থানার সাধারণ সম্পাদক কাওছার মল্লিক প্রমুখ।

Walang nakitang komento