রাজনৈতিক উত্তেজনা ও বিরোধপূর্ণ অবস্থানের কারণে রংপুর শহরে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। জাপা ও বিরোধীদলীয় ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ থাকলেও সাম্প্রতিককালে তা আরও তীব্র আকার নিয়েছে।
স্থানীয় জনগণ উদ্বিগ্ন, এই ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতা সাধারণ মানুষের জীবন ও শহরের শান্তি বিনষ্ট করছে। অপরাধী যারা, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছে সবাই।
রংপুরের এই হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্তেজনারই প্রতিফলন। পুলিশের কঠোর নজরদারি ও দ্রুত ব্যবস্থা নিতে না পারলে ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে। শান্তি ও আইনের শাসন ফেরাতে সকল রাজনৈতিক দল ও জনগণের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক।