close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

M.A Hossain avatar   
M.A Hossain
****

মিরসরাই উপজেলার ১ নম্বর করেরহাট ইউনিয়নের ফেনী নদী অংশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন এবং জামায়াতে ইসলামীর নাম ভাঙ্গিয়ে কোন ব্যাক্তি বা সিন্ডিকেট থেকে কোন প্রকার সুবিধা নেওয়ার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীনও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। কতিপয় ব্যাক্তি আমাদের (রবিউল হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম) সম্মানহানী ও সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এটি ছড়িয়েছে। প্রকৃত বিষয়টি হচ্ছে আমার ব্যক্তিগত পারিবারিক ও এলাকার অন্যান্যদের নদীর পাশের অনেকগুলো জমি কতিপয় আওয়ামী লীগ নেতা দখল করে দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর যাবত বালু বিক্রি করে আসছে তাছাড়া আমাদের পারিবারিক প্রায় ৩ একর জায়গা আওয়ামী লীগ দখল করে বালু উত্তোলন করে, যা নদীগর্ভে পতিত হয়। এর প্রতিবাদ করার সুযোগও পাইনি। বিগত ৫ আগস্টের পর এলাকার সকলে মিলে ওই জমিগুলো দখলমুক্ত করি এবং এলাকার ১১০ জন সদস্য মিলে ছোট একটি ডিসে বালু উত্তোলন করি। যাহা সরকার অনুমোদিত ইজারাদার বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের মালিক নিজস্ব বোর্ড কাটার দিয়ে নদীর ইজারাকৃত অংশ থেকে বিগত জানুয়ারি মাসে কিছু বালু উত্তোলন করে দেন। এ ক্ষেত্রে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কোন প্রশ্নই আসে না। আর রয়েলিটি নেওয়ার বিষয়টির সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নেই। কারন রয়েলিটি নিয়েছে ইজারাদাররা। আমরা পূর্ব থেকে বালুর ব্যবসার সাথে জড়িত আর লিজা এন্টারপ্রাইজ এবং বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজের সাথে আমদের আর্থিক লেনদেন ছিল আমরা তাদের সাথে পাওনা টাকা আদায় করতে যোগাযোগ করলে সুলতান গিয়াস উদ্দিন জসিম ও কামরুল হাসান তাদের বালু মহালের ম্যানেজার হাজী মহসিন আলী থেকে পাওনা টাকা নিতে বলেন এখন বিষয়টি ভিন্ন খাতে নিয়ে আমাদের ব্যক্তিত্বের উপর আঘাত হানা হয়েছে। আর জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দকে কতিপয় কুচক্রী মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করেছে। বিগত ১৫ এপ্রিল জামায়াতে ইসলামীর মিটিংয়ে এই ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে শুনে আমি রবিউল হোসেন সকলের উপস্থিতিতে প্রতিবাদ করেছি। নেতৃবৃন্দকে বিষয়টি তদন্ত করার অনুরোধ জানাচ্ছি। এদিকে এই বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একাধিক সংবাদ প্রচারের বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা এর যথাযথ সত্যতা নিশ্চিত না করে সংবাদ প্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
-রবিউল হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম

Tidak ada komentar yang ditemukan