মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে কেন্দুয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।
অভিযুক্তরা হলেন, বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মনিরুজ্জামান (৫০) তপন চন্দ্র ভদ্র (৪৫) হারুন অর রশিদ ভূইয়া (৪৫), ৪। জাহাঙ্গীর ভূইয়া (৫০)।
অভিযোগ দায়ের দেড়ঘন্টা মাথায় প্রধান শিক্ষকের মধ্যস্থতা অভিযোগ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেন বাদী ফরিদা বেগম।
সুত্র জানায়, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শিক্ষকদের নিয়ে বিদ্যালয়ের স্টাফ রুমে বৈঠকে বসেন প্রধান শিক্ষক কবির আহমেদ চৌধুরী।
এসময় শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার মার্কসিট তৈরীতে পরীক্ষার আয় থেকে সম্মানী দাবী করে শিক্ষকেরা। এনিয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক ফরিদা বেগমের সাথে অভিযুক্ত শিক্ষকদের বাগবিতণ্ডা বাঁধে।
এক পর্যায়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক ফরিদা বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। খবর পেয়ে কিছুক্ষণ পরে বাদী ও বিবাদীসহ অন্যান্য শিক্ষকদের নিয়ে বৈঠকে বসেন প্রধান শিক্ষক।
দুইপক্ষের পক্ষে বিপক্ষে আলোচনা শেষে প্রধান শিক্ষক অভিযুক্তদের ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দিলে তারা ক্ষমা চান। এরপর সহকারী প্রধান শিক্ষক ফরিদা বেগম তাদের প্রতি সদয় হয়ে তাঁর অভিযোগ প্রত্যাহার করেন।
এ বিষয়ে সহকারী প্রধান শিক্ষক ফরিদা বেগম সাংবাদিকদের জানান, তারা সরি বলায় মাফ করে দিয়েছি। অভিযোগ প্রত্যাহার করা হবে বলেও জানান তিনি।
এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক কবির আহমেদ চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান,স্টাফ মিটিং'এ শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার মার্কসিট তৈরী নিয়ে কথার কাটাকাটি হয়েছিল। এনিয়ে তিনি থানায় অভিযোগ করে ছিলেন। আমি জানার পর সবাইকে নিয়ে বসে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছি।