close
  
  
         
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
নোয়াখালীর মেঘনা তীর রক্ষা বাঁধের কাজ স্লো, শঙ্কায় স্থানীয়রা: বর্ষার আগেই শেষ হবে তো?
			
				
					নোয়াখালীর মেঘনার তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণে ধীরগতির কারণে শঙ্কিত স্থানীয়রা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা দাবি করছেন, সময়মত কাজ শেষ হবে, তবে প্রকল্পের কাজের গতি নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন এলাকাবাসী। গত ২০ বছর ধরে অব্যাহত ভাঙনে হাতিয়া উপজেলার চানন্দী ইউনিয়নের নলের চরে ২০ বর্গকিলোমিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
২০২৩ সালে ৩৭৮ কোটি টাকায় মেঘনা নদীর ৩৭৭ মিটার তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। তবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রহমান ইঞ্জিনিয়ার্সের অদক্ষ কাজ ও নিম্নমানের বালু ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে, জিও ব্যাগে ৬৫-৭০ এফএম বালু ব্যবহৃত হওয়ায় সেগুলো দ্রুত ডিসপ্লেসিং হয়ে যাচ্ছে, যা বর্ষায় বাঁধ ভাঙার আশঙ্কা সৃষ্টি করছে।
এলাকাবাসী অভিযোগ করছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের তদারকির অভাবের কারণে কাজের গতি বাড়ানো যাচ্ছে না। পাউবো কর্মকর্তারা ১৫-২০ দিন পর পর কাজ পরিদর্শন করছেন, অথচ তারা সরেজমিনে কাজ দেখেন না। ঠিকাদাররা এই সুযোগে নিম্নমানের বালু দিয়ে বাঁধ নির্মাণ করছে, যা দ্রুত ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি করছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী জানিয়েছেন, কাজের গতি কিছুটা ধীর হলেও আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা শঙ্কিত যে, যদি বর্ষার আগেই বাঁধের কাজ শেষ না হয়, তবে নতুন করে ভাঙন সৃষ্টি হতে পারে।
					
					
					
					
					
					
    
					
					
			
					
					
					
					
					
					
					
				
				
				
				没有找到评论
							
		
				


















