পরিবারের দাবী,বন্দর বাজার সংলগ্ন ৪০ শতাংশ জমির মালিক ৫৫ নং এসএস শাহ রোডের মৃত: ফজলে আলী। ভুক্তভোগী পরিবারের ওয়ারিশ মৃত: ফজলে আলীর পুত্র মজিবুর রহমান অভিযোগ করেন বন্দর বাজারে গঙাকুল মৌজায় ৫৪ শতাংশ জমির জোতসুত্রে মালিক মিরাশ রাম কানাই সাহা।পরবর্তীতে তাদের ওয়ারিশ যতীন্দ্র নাথ পোদ্দার ও অনন্ত কুমার পোদ্দার এর পক্ষে নারায়ণগঞ্জ মুনসেফি আদালত ৩১/৭১৯৭৮ তারিখে ৪০ শতাংশ জমি সাফ কবলা রেজিষ্ট্রিকৃত দলিল নং ৬১৬৩ মুলে মৃত: ফজলে আলী কে বুঝিয়ে দেন।ক্রয়সুত্রে তিনি মালিক হয়ে যথারীতি সরকারের খাজনা আদায় ও নামজারি করেন এবং ভোগদখলকার নিয়ত থাকেন।কিন্তু বন্দর উইলসন রোড কাজী বাড়ীর আওয়ামী লীগ ও ওসমান পরিবারের ঘনিষ্ঠ দোসর নাসির উদ্দীন কাজীর প্রত্যক্ষ মদদে তার ভাই ছাত্তার কাজী কুট কৌশল অবলম্বন করে হেম চন্দ্র পোদ্দার নামে অজ্ঞাত ব্যাক্তির নাম ব্যাবহার করে জাল দলিল সৃজন করার মাধ্যমে ওই জমি দখলে নেওয়ার চেষ্টা করে। এমনকি আদালতে মোকদ্দমা করে।কিন্তু আদালতে মিথ্যা প্রতীয়মান হওয়ায় কতিপয় হেম চন্দ্র পোদ্দার কে আদালতে হাজির করার জন্য জাতীয় পত্রিকায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি হয়।দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময়ের মধ্যেও তাকে হাজির করতে পারেনি।তাদের কোনো বৈধ দলিলপত্র না থাকায় অসৎ উদ্দেশ্যে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে জোরপূর্বক তাদের জমির ওপর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নাম ব্যাবহার করে কিছু অংশে পাকা স্থাপনা নির্মান করে কাজি নাসির উদ্দীন ও কাজি ছাত্তার গং।বাধা দিতে গেলে তাদেরকে বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিয়েছেন তারা।কাজী ছাত্তারের মৃত্যুর পরে তার ছেলে কাজি মিরাজ খালেদ রাসেল ও স্ত্রী মর্জিনা বেগম পুনরায় কাজি নাসিরদের সঙ্গে মিলে একইভাবে বিভিন্ন জাল জালিয়াতির মাধ্যমে জমি আত্নসাতের চেষ্টা করছে। এ বিষয় প্রতিকারের জন্য স্থানীয় থানা পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে একাধিক লিখিত আবেদন করেও নুন্যতম প্রতিকার পায়নি বলে জানান পুত্র মুজিব রহমান। এ বিষয় জানতে চাইলে কাজী মিরাজ খালেদ রাসেল বলেন, অনেক বছর আগে হেম চন্দ্র পোদ্দার তার বাবা মৃত: কাজী ছাত্তার কে রেজিষ্ট্রিকৃত পাওয়ার অব এটর্নি মুলে জমি বিক্রি করেন।এ বিষয় নিয়ে আদালতে মামলা হয়েছে। কাগজপত্র অসম্পূর্ণ থাকায় মিউটেশন করতে পারেননি।
নারায়ণগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নাম ব্যাবহার করে জমি দখলের অভিযোগ ..
Không có bình luận nào được tìm thấy



















