তিনটি পরিবারের ঘরবাড়ি মুহূর্তেই ভস্মীভূত হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার সেখমাঠিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামে এ অগ্নিকান্ড ঘটে। এলাকায় অনেকের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হতে পারে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাকির হোসেন ও তাঁর দুই চাচা মোশারেফ শেখ ও সারোয়ার শেখের ঘরও আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এক রাতের ঘটনায় তিন পরিবারের প্রায় ২০ লাখ টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে যে ঘরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, মূল্যবান সামগ্রী বা প্রয়োজনীয় কোনো জিনিসই বের করা যায়নি। গ্রামবাসীরা পানি ঢেলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। অগ্নিকাণ্ডের পর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো সম্পূর্ণভাবে গৃহহীন হয়ে গেছে। শীতের রাতে আশ্রয়, খাবার, পোশাকসহ মৌলিক প্রয়োজনীয়তার অভাবে তারা চরম দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্ত জাকির হোসেন জানান, আগুনের খবর পেয়ে দৌড়ে এসে তিনি দেখেন তাঁর ঘর পুরোপুরি আগুনে ঢেকে গেছে। প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র, কাপড়চোপড়সহ কোনো কিছুই আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তিনি শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে বের করে আনতে পেরেছেন। তাঁর চোখের সামনে বহু বছরের পরিশ্রমে গড়া সংসার মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যায়।
ঘটনার বিষয়ে নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিয়া শাহনাজ তমা বলেন, আমরা বিষয়টি জেনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো আবেদন করলে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাকির হোসেন ও তাঁর দুই চাচা মোশারেফ শেখ ও সারোয়ার শেখের ঘরও আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এক রাতের ঘটনায় তিন পরিবারের প্রায় ২০ লাখ টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আগুন এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে যে ঘরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র, মূল্যবান সামগ্রী বা প্রয়োজনীয় কোনো জিনিসই বের করা যায়নি। গ্রামবাসীরা পানি ঢেলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও আগুনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। অগ্নিকাণ্ডের পর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো সম্পূর্ণভাবে গৃহহীন হয়ে গেছে। শীতের রাতে আশ্রয়, খাবার, পোশাকসহ মৌলিক প্রয়োজনীয়তার অভাবে তারা চরম দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্ত জাকির হোসেন জানান, আগুনের খবর পেয়ে দৌড়ে এসে তিনি দেখেন তাঁর ঘর পুরোপুরি আগুনে ঢেকে গেছে। প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র, কাপড়চোপড়সহ কোনো কিছুই আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তিনি শুধু পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে বের করে আনতে পেরেছেন। তাঁর চোখের সামনে বহু বছরের পরিশ্রমে গড়া সংসার মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যায়।
ঘটনার বিষয়ে নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাজিয়া শাহনাজ তমা বলেন, আমরা বিষয়টি জেনেছি। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো আবেদন করলে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করা হবে।



















