close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

নাইস প্রকল্পের মার্কেট ম্যাপিং ভ্যালিডেশন বিষয়ে দিনাজপুরে ওয়ার্কশপ ..

Salahuddin Ahmed avatar   
Salahuddin Ahmed
নাইস প্রজেক্ট শহর কেন্দ্রীক পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী নারী এবং যুবদের নিয়ে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি গুণগতমান উন্নয়নের জন্য ২০২১ সাল থেকে কাজ করে আসছে।..
স্টাফ রিপোর্টার,দিনাজপুর > নিরাপদ পুষ্টি খাদ্য নিয়ে তথ্য যাচাই ও নিশ্চিতকরনে বিগত কার্যক্রমের মূল্যায়নের বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার দিনাজপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে 
 
সকালে নিমনগর বালুবাড়ীতে মহিলা বহুমুখী সমিতির সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় অংশ নেন বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ শিক্ষক কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মী।
 
কর্মশালায় বক্তব্য জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার আলাউদ্দিন আল আজাদ,  বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক আমিনুল ইসলাম আনু, জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার গৌতম কুমার সাহা, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম, পৌরসভার সরকারি ইঞ্জিনিয়ার মিজানুর রহমান সিদ্দিকী, জেলা শিক্ষা অফিসের গবেষণা কর্মকর্তা রেজাউল করিম, বাংলাদেশের নাইস প্রকল্পের ফিল্ড কো-অর্ডিনেট বদরুল আলম, ওয়ার্ল্ডভিশনের এরিয়া কোঅর্ডিনেটর অফিসের সিনিয়র ম্যানেজার অরবিন্দু সিলভেস্টার গোমেজ, জীবনমান মহিলা উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি সানজিদা শবনম ও সাধারণ সম্পাদক কনা পারভীনসহ অন্যান্যরা।
 
 কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন ইএসডিও-নাইস প্রজেক্টের প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর প্রত্যয় চ্যাটাজি, ফিন্যান্স এন্ড এডমিন অফিসার হোসেন আলী সাগর, নাইস প্রজেক্টের প্রজেক্ট অফিসার ইসমাইল হোসেনসহ প্রকল্পের সকল উন্নয়নকর্মী এবং অন্যান্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারিরা।
 
উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, নাইস প্রজেক্ট শহর কেন্দ্রীক পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী নারী এবং যুবদের নিয়ে স্বাস্থ্য ও পুষ্টি গুণগতমান উন্নয়নের জন্য ২০২১ সাল থেকে কাজ করে আসছে। শহরের ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে দিতে মুলতঃ ৪টি বিষয়ের উপর এই কার্যক্রম চালাচ্ছে। প্রথমটি হল নিউট্রিশন গভর্নেন্স, দ্বিতীয় উৎপাদন ও বিতরন, চাহিদা তেরীকরন, প্রচার ও প্রসারন। জেলার লেভেলের ২২টি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান সিভিল সোসাইটি কৃষকদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি পৌরবাসীর খাদ্য নিরাপত্তার জন্য পৌরসভার  ১২টি ওয়ার্ডে নারী ও যুবদের নিয়ে ১২টি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন করা হয়েছে। পুষ্টিকর স্বাস্হ্য সম্মত নিরাপদ কৃষিজ পন্য উৎপাদন আহরন বাজারজাত করনে প্রশিক্ষন দেওয়া হচ্ছে। এজন্য ২৭টি ভ্যান এবং ২৮টি রেকে বিক্রয়ের ব্যবস্হা করা হয়েছে। নিরাপদ খাদ্য সচেতনতার জন্য এখন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপের প্রয়োজনীয়তা গুরুত্ব পাচ্ছে। নিরাপদ খাদ্যের জন্য মাঠ পর্যায়ে থেকে নিশ্চিত কার্যক্রম থাকতে হবে। 
কর্মশালায় উঠে আসে দিন দিন কীটনাশকের ব্যবহার কমানোর জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের জৈব উদ্যোগে নিরাপদ খাদ্য তৈরির প্রশিক্ষণের, রুট লেভেল থেকে নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তার ব্যবস্হাপনা এবং সুস্থ জাতি হিসেবে বেঁচে থাকার জন্য জৈব পদ্ধতিতে নিরাপদ খাদ্য গ্রহণ করার গুরুত্বের বিষয় সমুহ। 
###
 
Tidak ada komentar yang ditemukan