শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে কুষ্টিয়া পৌরসভা চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়ক এন.এস. রোড প্রদক্ষিণ করে বড়বাজার রেলগেটে গিয়ে শেষ হয়। র্যালির পুরো সময়জুড়ে শহরে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
র্যালিতে নেতৃত্ব দেন কুষ্টিয়া-৩ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার, কুষ্টিয়া-২ আসনের প্রার্থী ব্যারিস্টার রাগিব রউফ চৌধুরী, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কুতুব উদ্দিন আহম্মেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ আলী তালুকদারসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের হাজারো নেতা–কর্মী। ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় পতাকা ও দলীয় শ্লোগানে মুখরিত হয়ে র্যালিতে অংশগ্রহণকারীরা “গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি, এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন এর স্লোগান দিতে দিতে সামনে এগোতে থাকেন। জনতার ঢল শহরমুখী হওয়ায় র্যালিটি রূপ নেয় এক মানবসমুদ্রে।
র্যালি শেষে বড়বাজার রেলগেট এলাকায় অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় দিন। এই দিনে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছিলেন।
বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে আরও বলেন,
বর্তমান সরকারের দমন–পীড়ন ও নির্যাতনের মধ্যেও জনগণ আজ পরিবর্তনের প্রত্যাশায় বিএনপির পতাকাতলে সমবেত হচ্ছে। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমাদের সেই সাহস ও প্রেরণার উৎস, যা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে নতুন উদ্যম যোগায়।
র্যালিতে অংশগ্রহণকারীরা জানান, তারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছেন এবং ভবিষ্যতেও গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন।
এদিকে র্যালিকে কেন্দ্র করে শহরের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে থাকলেও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
close
ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
কুষ্টিয়ায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালি, জনস্রোতে শহর মুখরিত..
কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি



















