কূপ খনন করতে গিয়ে মৃত্যু নিরঞ্জনের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ..

a m abdul wadud avatar   
a m abdul wadud
মৃত নিরঞ্জন কোচের সদ্য বিধবা স্ত্রী সান্ত্বনা কোচের হাতে সংগঠনে পক্ষ থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা তুলেদেন শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ সভাপতি হুমায়ুন কবির ও অন্য সদস্যরা।....

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নিজ বাড়িতে পানির অভাব দূর করতে মাটির গভীরে কূপ খনন করার সময় ভেতর শ্বাসরুদ্ধ হয়ে দুই ভায়রার অকাল মৃত্যুতে অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ।
সোমবার রাতে(২৬মে)শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদের সদস্যরা নলকুড়া ইউনিয়নের শালচূড়া ভূঁইয়াবাড়ি মৃত নিরঞ্জন কোচ বাড়িতে যান।
এসময় মৃত নিরঞ্জন কোচের সদ্য বিধবা স্ত্রী সান্ত্বনা কোচের হাতে সংগঠনে পক্ষ থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা তুলেদেন শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ সভাপতি হুমায়ুন কবির ও অন্য সদস্যরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন নাহিদ হাসান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোরাদুজ্জামান,
সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল আওয়াল,কোষাধ্যক্ষ মোঃ মোশারফ হোসেন,জিয়াউল হক,আব্দুল আজিজ,আরিফুল ইসলাম,মোঃ সাব্বির রহমান,প্রমুখ।
শেরপুর জেলা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ সভাপতি হুমায়ুন কবির জানান নিরঞ্জন কোচ পেশায় একজন মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ছিলেন তার পরিবারের পাশে তারা সব সময় রয়েছেন নিরঞ্জনের পরিবরের যেকোন প্রয়োজনে সংগঠনের পক্ষ থেকে পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবেন।
উল্লেখ্য, গত রবিবার (১৩ এপ্রিল)  বিকেল পাঁচটার দিকে নলকুড়া ইউনিয়নের শালচূড়া ভুঁইয়া বাড়ি গ্রামে কূপ সংস্কার করতে গিয়ে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের শালচূড়া ভুঁইয়া বাড়ি গ্রামের নীলমোহন কোচের ছেলে নিরঞ্জন কোচ (৩৫) ও  রাংটিয়া গ্রামের নিপুরাম কোচের ছেলে নারায়ণ কোচ (৪৫) মারা যান।

 

Inga kommentarer hittades