স্থানীয়রা বলছেন, এই ২৮ জনের মধ্যে মাত্র ২-৩ জন হয়তো সত্যিকারের আহত, আর বাকিরা মূলত 'ভূয়া আহত' – যাদের নাম সাজিয়ে এই অর্থ আদায় করা হয়েছে। তারা দাবি করছেন, কুলাউড়ায় প্রকৃতপক্ষে এমন কোনো বড় ধরনের সংঘর্ষ বা আহত হওয়ার মতো পরিস্থিতি ঘটেনি যা এই ধরনের ক্ষতিপূরণ দাবির ন্যায্যতা তৈরি করে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, কয়েকজন রাজনৈতিক সুবিধাভোগী ও স্বার্থান্বেষী মহল মিলে একটি সাজানো নাটকের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই তালিকা তৈরি করেছে। সরকারকে বিভ্রান্ত করে তারা ক্ষতিপূরণের টাকা আদায় করেছে বলে অভিযোগ।
প্রশ্ন উঠছে—যারা এইভাবে মিথ্যা পরিচয়ে নিজেদের ‘আহত’ সাজিয়ে টাকা তুলে নিয়েছেন, তারা আল্লাহর কাছে কী জবাব দেবেন?
এই ঘটনায় তদন্ত দাবি করেছেন সচেতন মহল। সরকারের পক্ষ থেকেও উচিত, পুরো তালিকাটি পুনরায় যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত আহতদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করা এবং যারা মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।