দলের প্রধান লক্ষ্য – ন্যায়বিচার ও নিরাপদ সমাজ গঠন।
ইলিয়াস কাঞ্চনকে চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এই নতুন দলটির, যিনি দীর্ঘ তিন দশক ধরে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনের মাধ্যমে দেশে সচেতনতা তৈরি করে আসছেন। দলের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন অভিজ্ঞ সাংবাদিক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ।
কাঞ্চনের কণ্ঠে নতুন রাজনীতির বার্তা:
“আমরা রাজনীতি করতে এসেছি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য, নিরাপদ ও ন্যায়ভিত্তিক একটি দেশ গড়ার জন্য। এখানে ব্যবসা কিংবা ক্ষমতার লড়াই নয় – ইনসাফের ভিত্তিতে গড়ে তুলবো ভবিষ্যতের বাংলাদেশ।” — ইলিয়াস কাঞ্চন
পটভূমি:
১৯৯৩ সালে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রী জাহানারা কাঞ্চনের মৃত্যু ইলিয়াস কাঞ্চনের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। সেই থেকেই তিনি ‘নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)’ আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারি নীতিমালা ও সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে আসছেন। রাজনীতির মাঠে নামার মধ্য দিয়ে এবার আরও বৃহত্তর পরিসরে মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান তিনি।
দলীয় লক্ষ্য ও অঙ্গীকার:
-
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন
-
নিরাপদ সড়ক ও জনপরিবহন ব্যবস্থা
-
ন্যায়ের ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা
-
তরুণদের জন্য কর্মসংস্থান ও শিক্ষা সুবিধা
-
নারীর নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিতকরণ
নতুন রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে ‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ কীভাবে দেশের প্রচলিত রাজনৈতিক চিত্রে প্রভাব ফেলতে পারে, এখন সেটাই দেখার বিষয়।
প্রস্তাবিত ভিডিও শিরোনাম (YouTube-এর জন্য):
-
“ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন দল ‘জনতা পার্টি’ | রাজনীতিতে চমক!”
-
“গড়বো ইনসাফের দেশ – ইলিয়াস কাঞ্চনের নতুন রাজনৈতিক মিশন”
-
“নিসচা থেকে জনতা পার্টি: কাঞ্চনের লড়াই এবার রাজনীতিতে!