close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

হামলা বন্ধে ইরানকে চাপ দিচ্ছে জার্মানি-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্য..

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলায় বাড়ছে উদ্বেগ। সামরিক ঘাঁটি ও অস্ত্রাগারের পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে ধ্বংস হচ্ছে বেসামরিক স্থাপনাও। এমন প্রেক্ষাপটে সংঘাত বন্ধে আলোচনার জন্য আন্..

বিশ্লেষকদের মতে, এই সংঘাত কেবল ইরান-ইসরায়েল সীমাবদ্ধ না থেকে গোটা অঞ্চলে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করেছে। প্রাণহানি ঘটছে দুই দেশেই। পরিস্থিতির নাজুকতায় বিশ্ব সম্প্রদায় মূলত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে।

সৌদি আরব, তুরস্ক, কাতার, পাকিস্তান ও ভেনেজুয়েলার মতো দেশগুলো ইসরায়েলকে উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য দায়ী করে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বিবৃতিতে তারা ইসরায়েলকে ‘দখলদারী মনোভাব’ ত্যাগ করে শান্তির পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছে।

অন্যদিকে পশ্চিমা শক্তিধর দেশগুলোর অবস্থান ভিন্ন। যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি একযোগে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সংঘাত পরিহার করে আলোচনায় ফিরে আসার জন্য। বিশেষ করে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ঘিরে উদ্বেগ জানিয়ে তারা তেহরানের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাতে দ্য টাইম অব ইসরায়েল জানায়, জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেন মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি শান্ত করার লক্ষ্যে ইরানের সঙ্গে তার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তাৎক্ষণিক আলোচনা করতে প্রস্তুত। জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোহান ওয়াদেফুল বলেছেন এসব কথা।

মধ্যপ্রাচ্য সফরে থাকা ওয়াদেফুল বলেছেন, তিনি ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সংঘাত কমাতে অবদান রাখার চেষ্টা করছেন এবং উল্লেখ করেছেন যে তেহরান পূর্বে গঠনমূলক আলোচনায় প্রবেশের সুযোগ গ্রহণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।

জার্মান পাবলিক ব্রডকাস্টার এআরডিকে তিনি বলেন, আমি আশা করি এটি এখনও সম্ভব। জার্মানি, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন একসঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত। আমরা ইরানকে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে তাৎক্ষণিক আলোচনার প্রস্তাব দিচ্ছি। আমি আশা করি (প্রস্তাব) গৃহীত হবে।

ওয়াদেফুল বলেন, এই সংঘাতের শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পূর্বশর্ত। যাতে ইরান এই অঞ্চলের জন্য, ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্য বা ইউরোপের জন্য কোনো বিপদ না আনে।

لم يتم العثور على تعليقات


News Card Generator