close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

এতো বড় প্রকল্প বাংলাদেশের অন্যান্য জায়গায়  তেমন নেই: স্থানীয় সরকার সচিব..

শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা avatar   
শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মকছুদ জাহেদী বলেছেন, ‘সাতক্ষীরা জেলার গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ৩ হাজার ৬শ’ ৮৮ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছ..

শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা:
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব রেজাউল মকছুদ জাহেদী বলেছেন, ‘সাতক্ষীরা জেলার গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ৩ হাজার ৬শ’ ৮৮ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এতো বড় প্রকল্প বাংলাদেশের অন্যা্ন্য জায়গায়  তেমন নেই। এই টাকা দিয়ে রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্ট ইত্যাদি উন্নয়ন করা হবে। যাতে সাধারণ মানুষ স্বাবলম্বী হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন দুগ্ধ ঘাটতি উপজেলায় দুগ্ধ সমবায়ের কার্যক্রম সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় গাভী পালনের নিবিড় প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

শুক্রবার (১৩ জুন'২৫) সকাল সাড়ে ১১টায় কলারোয়া উপজেলা অডিটোরিয়ামে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সমবায় কার্যালয়।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আরো বলেন, ‘ইতোমধ্যে কলারোয়া উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামকে আদর্শ গ্রামের কার্যক্রমের ঘোষণা করা হয়েছে। তেমনি সাতক্ষীরা জেলাকেও আদর্শ জেলা হিসেবে গড়ে তোলা হবে।’

সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার একান্ত সচিব (যুগ্ম সচিব) আবুল হাসান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব আকবর হোসেন, সমবায় অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম নিবন্ধক) তোফায়েল আহম্মদ, স্থানীয় সরকার বিভাগ সাতক্ষীরার উপ-পরিচালক মাশরুবা ফেরদৌস, কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জহুরুল ইসলাম, জেলা সমবায় অফিসার এফএম সেলিম আক্তার প্রমুখ।

গাভী পালনের বিষয়ে উপজেলা সমবায় অফিসার অনিমেষ কুমার দাস জানান, উপজেলার কুশোডাঙ্গা ও পারিকুপি গ্রামের দুটি দুগ্ধ সমিতির অধীনে ৫০জন করে মোট ১০০ জনকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষে প্রথম পর্যায়ে গরু কেনার জন্য ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও খাদ্য কেনার জন্য ৪০ হাজার টাকাসহ মোট ২ লক্ষ টাকা বিনা সুদে ঋণ প্রদান করা হবে।

कोई टिप्पणी नहीं मिली