এখন চলছে আমন ধান কর্তনের সময়
মোঃ আরিফুল ইসলাম
ফরিদপুর (পাবনা) উপজেলা প্রতিনিধি
কৃষকের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ফসল ঘরে তোলা। ঝড়বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্য দিয়ে সবসময়ই এক ধরনের শঙ্কায় থাকতে হয় কৃষকের। আর তাই ফসল কাটার উপযোগী হলে যখন ফসল ঘরে তোলা শুরু হয়, সে সময়টাই যেন কৃষকের সবচেয়ে বড় সার্থকতা।
এখন চলছে আমন ধান কর্তনের সময় কৃষকের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ফসল ঘরে তোলা। ঝড়-বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্য দিয়ে সবসময়ই এক ধরনের শঙ্কায় থাকতে হয় কৃষকের। যখন ধান কেটে ফসল ঘরে তোলা শুরু হয়, সে সময়টাই যেন কৃষকের সবচেয়ে বড় সার্থকতা।
পাবনা জেলার ফরিদপুর উপজেলার বনওয়ারীনগর ইউনিয়নের খলিশাদহ গ্রামের অনেক কৃষক জমিতে ধানের আবাদ করেছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগের শঙ্কায় সময় পার করেছেন। তারা
অনেকটা স্বস্তি প্রকাশ করে বলেন, ফলন ভালো ফলন হয়েছে। প্রত্যেকে কমপক্ষে ২৩ থেকে ২৭ মণ করে ফলন পাচ্ছে। আবাদে বাড়তি উৎসাহ যোগাচ্ছে।
কৃষক, বাঁচবে দেশ
বাঁচলে কৃষক, বাঁচবে দেশ
বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের প্রধান পেশা কৃষি। কৃষির ওপর নির্ভর করেই তাদের সংসার চলে। তাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ তারা এই সোনার ফসলের ওপরই নির্ভরশীল। সারাটা মাস সারাটা বছর পরিশ্রম করে শুধু দিন শেষে যাতে তাদের সন্তাদের মুখে হাসি ফোটে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তারা সমাজের মুখে গ্রাস তুলে দেয়। বিনিময়ে আমরা যা কিছুই দেই না কেন, তা তাদের শ্রমের সমতুল্য হবে না। তবু যাতে তারা দিন শেষে সন্তানদের মুখে অন্ন তুলে দিতে পারে, তাই তাদের ন্যায্য অধিকার দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।



















