অনুষ্ঠানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ফটোসাংবাদিকদের সম্মাননা জানানো হয়।
দুজন গুণী ফটোসাংবাদিককে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হয়। পাশাপাশি তিনটি বিভাগে সেরা আলোকচিত্রীদের মধ্যে ঘোষণা করা হয় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান।
এই আয়োজনের মাধ্যমে দেশের চিত্রসংস্কৃতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও মানুষের জীবনের গল্পগুলোকে ক্যামেরার ফ্রেমে বন্দি করে তোলা হয় জাতির সামনে।
কারা ছিলেন অনুষ্ঠানে?
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিপিজেএ’র সভাপতি এ কে এম মহসীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—
-
প্রজাতন্ত্র কিউবার অনারারি কনস্যুল ওবেইদ জায়গীরদার
-
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)-এর মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী
-
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ
-
বিপিজেএ’র সাধারণ সম্পাদক বাবুল তালুকদার
-
সিনিয়র সহসভাপতি মশিউর রহমান সুমন
-
সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন
-
সাংগঠনিক সম্পাদক সালেকুজ্জামান চৌধুরী রাজিব
-
বিপিজেএ’র অন্যান্য সদস্যবৃন্দ
আলোকচিত্রের ভাষা: ‘রূপসী বাংলা’
এই ‘রূপসী বাংলা’ প্রদর্শনীতে দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি, মানুষের জীবনযাপন এবং নানা ঐতিহাসিক মুহূর্তকে দৃষ্টিনন্দনভাবে উপস্থাপন করা হয়।
প্রদর্শনীর উদ্দেশ্য ছিল বাংলার রূপ ও বৈচিত্র্য তুলে ধরা এবং আলোকচিত্রের শক্তিকে উদযাপন করা।
একটি ছবি হাজার শব্দের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। আর সেই ছবির মাধ্যমে ইতিহাস নির্মাণ করছেন দেশের ফটোসাংবাদিকরা। শারমিন মুরশিদের বক্তব্যে যেন উঠে এলো সময়োপযোগী ও দৃঢ় একটি রাজনৈতিক দর্শন— “বিভাজন নয়, একতা চাই। মত নয়, দেশকে ভালোবাসা চাই।