ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি রেজওয়ানুল হক সবুজের বিরুদ্ধে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ব্যবহার করে মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়ে সংশ্লিষ্ট মহল থেকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রকাশিত ভিডিওতে AI প্রযুক্তির মাধ্যমে জনাব সবুজকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে প্রযুক্তির অপব্যবহার নতুন কিছু নয়, তবে রাজনৈতিক নেতাদের সম্মানহানি করার এই ঘৃণ্য প্রচেষ্টা গণতান্ত্রিক রাজনীতির পরিপন্থী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শুধু নির্দিষ্ট ব্যক্তির নয়, বরং সারা দেশের রাজনীতির পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
জনাব রেজওয়ানুল হক সবুজ এই মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তার মতে, 'এ ধরনের প্রচেষ্টা শুধু আমার নয়, বরং ছাত্রদলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার একটি অপচেষ্টা। আমরা এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ীদের চিহ্নিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা চাই।'
গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, তারা যেন কোনো তথ্য প্রচারের আগে তার সত্যতা যাচাই করেন। এ ধরনের মিথ্যা তথ্য ছড়ানো শুধু বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে না, বরং সমাজে অস্থিরতা বাড়ায়।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দেশের রাজনৈতিক পরিবেশে স্বচ্ছতা ও নৈতিকতার প্রয়োজনীয়তা আরও বেড়েছে। রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি মিথ্যা প্রচার চালানো বন্ধ করতে এবং প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে সকলের সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজন।
অপপ্রচার রোধে আইনি ব্যবস্থার কঠোর প্রয়োগ ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট মহলকে উদ্যোগী হতে হবে। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ভবিষ্যতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।



















