বরগুনার আমতলী উপজেলার গাজীপুর গ্রামেরমো.শাহ জালাল ইসলাম পান্নু তার পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে বিপাকে পড়েছেন। প্রতিপক্ষর হুমকি দামকি ও ভয়ভীতিতে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন।
শাহজালাল ইসলামপান্নু গত১১ডিসেম্বর আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে উপজেলার বাইনবুনিয়া গ্রামের মো. মজিবুর রহমান(৬৫) মো.মিজানুর রহমান(৪৫)মো.মনিরুল ইসলাম(৪২)মো.কবির হোসেন(৪০)মো.রানা(২০মো.খোকন খলিফা((৪০)রফা ঘরামী (৬০) হারুন খলিফা(৫২) মো.মন্টু (৪০)সহ ১০/১২জনের নামে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে মামলা দায়ের করলে আদালতের বিজ্ঞবিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে আমতলী থানারকে এজাহার গ্রহনের নির্দেশ দেন।
মামলা সূত্রে জানাযায়,শাহজালাল ইসলাম পান্নুর উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের গোছখালী গ্রামে গোছখালী মৌজার এসএ খতিয়ান নং ৩০৩ এবং ৩০২ নং খতিয়ানের বিভিন্ন দাগে তাদের ৭১.৫০শতাংশ পৈত্রিক সম্পত্তি রয়েছে। উক্ত সম্পতি শাহ জালাল ইসলাম পান্নুর পিতা মৃত এসকান্দার আলী ক্রয়সূত্রে মালিক হয়ে গাছপালা রোপন করে ভোগদখল করে আসছে।সম্প্রতি শাহজালাল ইসলাম পান্নুর পিতার রোপনকৃত ১ লাখ ২১ হাজার মূল্যের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে বিক্রি করে দেন মামলার আসামীরা।
এঘটনায় শাহজালাল ইসলাম পান্নু মামলা দায়ের করলে আসামীরা মামলা প্রত্যাহারের জন্য বিভিন্ন ভাবে হুমকি দামকি দিচ্ছে। মামলা প্রত্যাহার না করলে বাদী শাহজালাল ও তার পরিবারের সদস্যদের মারধোরও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করার হুমকি দেন বাদী শাহজালাল অভিযোগ করেন। বর্তমানে মামলার বাদী ও তার পরিবারের সদস্যরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে জানান।
এ বিষয় মামলার আসামীদের বক্তব্য জানার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আমতলী থানারএসআই মো.শহিদুল ইসলাম বলেন মামলার তদন্ত চলছে।আসামী গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. জাহাঙ্গির হোসেন মুঠোফোনে বলেন, আদালতের নির্দেশে মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।তদন্ত চলছে। বাদীকে ভয়ভীতির কোন অভিযোগ এখোনো পাইনি অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
close
ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
বরগুনার আমতলীতে জমিজমার গাছকাটা নিয়ে মামলা করে বিপাকে পড়েছে বাদী তার পরিবার। ..
No comments found



















